Header Ads Widget

বাংলা চটি ইনসেস্ট কাকওল্ড – নিষিদ্ধ দ্বীপ –০৬

 আগের পর্ব 

সেদিন সাড়া বিকাল আর সন্ধ্যেবেলা খুব বিক্ষিপ্ত অবস্থার মধ্য দিয়ে কাটলো সাবিহার। কখন রাত হবে, কখন ওর স্বামীর সাথে মিলিত হবে, সেই জন্যে অপেক্ষা করছিলো সাবিহা। ওর যে আজ সেক্স লাগবেই, নয়তো সে যে কি করে বসবে, সেটা নিজে ও জানে না।

আহসান বার বার চোরা চোখে ওর আম্মুকে লক্ষ্য করছিলো, আম্মুকে বেশ বিরক্ত মনে হচ্ছিলো দেখে চিন্তা করছিলো আহসান যে কেন ওর মায়ের মন এমন বিরক্ত, সেটা কি ওর উপর কোন রাগের কারনে, সকালে সে যা করলো, তাতে তো সে কোনভাবেই ওর আম্মুকে জোর করেনি কিছু করার জন্যে।

ও চাওয়া মাত্রই তো দিয়ে দিলো ওর আম্মু এতো কিছু, যেটা আহসান কল্পনা ও করতে পারে না, এমন কিছু যে ওর আম্মু ওকে এভাবে দিয়ে দিবে, বিশেষ করে ওর শরীরে সাবিহার নগ্ন স্তনের ছোঁয়া যেন এখন ও লেগে আছে।

আর আম্মু যে ওকে এভাবে ঠোঁটে ঠোঁট ডুবিয়ে চুমু খেলো, সেটা ও ওর জীবনের প্রথম কোন নারীর উষ্ণ চুম্বন। তাহলে কেন ওর মায়ের মুখের অবস্থা এমন সেটা ওর মাথায় ঢুকলো না। ওদিকে সাবিহা যা যা করেছে আজ ছেলের সাথে, এর পরে ওর শরীরের উত্তেজনা যেন কমতেই চাইছে না, দুই দুবার রাগ মোচন করে ও ওর শরীর যেন ঠাণ্ডা হতে চাইছে না।

সন্ধ্যের একটু আগে যখন বাকের ফিরলো, তখন মোটামুটি বেশ বিধ্বস্ত সে। স্বামী খাবার খাইয়ে দেয়ার পরই, বাকের শুয়ে ঘুমিয়ে গেলো, রাতে বেশ কয়েকবার সাবিহা স্বামীকে জাগাতে চেষ্টা করলো, কিন্তু বার বারই ব্যর্থ হলো।

ওদিকে মায়ের এই ছটফটানি ভাবটা আহসানের নজরে পড়ছিলো বার বারই। ভোর রাতের দিকে সাবিহার ঘুম ভেঙ্গে গেলো, যদি ও তখন ও ভোরের আলো পুরোপুরি ফুটে উঠে নি। সাবিহা স্বামীকে জাগাতে চেষ্টা করলো, বাকের চোখে মেলে তাকালো, কিন্তু সাবিহার যৌন আহবানে সাড়া দেবার মত ইচ্ছে হচ্ছিলো না তখন বাকেরের।

ওদিকে সাবিহা যখন বাকেরকে ঘুম থীক উঠার জন্যে ফিসফিস করে জাগাচ্ছিলো, তখনই সেই সব্দে আহসানের ঘুম ভেঙ্গে গেলো, যদি ও সে ঘুমের ভান করে শুয়ে রইলো। বাকের উঠছে না দেখে সাবিহার যেন জিদ চেপে গেলো, একবার নিচের মাচায় আহসানকে ঘুমোতে দেখে, সে নিজের পড়নের নিচের জাঙ্গিয়া খুলে ফেললো আর স্বামীর লিঙ্গকে মুখ দিয়ে চুষে খাড়া করতে উদ্যত হলো।

স্বল্প সময়েই বাকেরের লিঙ্গ সাড়া দিলো। তখন সাবিহা স্বামীর দিকে পাছা রেখে কাউবয় স্টাইলে বাকেরের লিঙ্গ নিজের যোনিতে স্থাপন করে উঠাবসা করতে শুরু করলো। নিজের মুখ দিয়ে ছোট ছোট গোঙ্গানির সাথে বড় বড় নিঃশ্বাস ফেলছিলো সাবিহা, সেই শব্দ আহসানের কানে বাড়ি খেতে লাগলো। আহসান একবার মাথা উচু করে দেখতে চাইলো যে, কি করছে ওর মা। কিন্তু নিজের সহজাত বুদ্ধি ওকে বলছে যে ওর আম্মু সেক্স করছে। তাই মাথা উচু না করেই একটু পাশ ফিরলো সে আর চোখ আধা বোজা করে দেখতে লাগলো ওর মায়ের উঠা বসা।

যেহেতু সাবিহা ওর ছেলের মাচার দিকে ফিরেই বাকেরের লিঙ্গের উপর চড়ে ছিলো, তাই ছেলের নড়াচড়া ওর চোখ এড়িয়ে গেলো না, ছেলেকে নড়তে দেখেই সাবিহার উত্তেজনা যেন আর বেড়ে গেলো, ওর মুখ দিয়ে একটু জোরেই সুখের একটা গোঙ্গানি বের হয়ে গেলো। বাকের ওর পিঠে আস্তে একটা চাপড় দিয়ে ওকে শব্দ করতে মানা করলো।

আহসান ওর আধা বোজা চোখ দিয়েই দেখতে পেলো যে পিছন থেকে দু হাত বাড়িয়ে ওর আব্বু খামছে ধরে টিপছে ওর মায়ের মাই দুটিকে। সেই টিপা খেয়ে সাবিহা আরও বেশি গোঙাতে লাগলো। স্বামীকে আজ নিজের উপরে উঠতে দিলো না সাবিহা, ধামধাম সাবিহার পাছা আছড়ে পড়ছিলো বাকেরের কোমরের উপরে, প্রায় ১০ মিনিট রমনের পরে বাকের ওর বীর্য ত্যাগ করলো সাবিহার যোনিতে।

সেই বীর্য নিজের যোনিতে রেখেই সাবিহা সড়ে গিয়ে পাশে শুয়ে গেলো বাকেরের। ভোরের হালকা আলোয় তখন সবে মাত্র ফুটতে শুরু করেছে। বাকের আবার চোখ বুজতেই ঘুমিয়ে গেলো, ওর নাক ডাকার শব্দ শুনতে শুনতে কিছুটা তৃপ্ত সাবিহা ও ঘুমিয়ে গেলো। সাবিহা ওর স্বামীর উপর থেকে নেমে যাবার শব্দ শুনতে পেয়েছিলো আহসান।

ওর মা কে এভাবে নিজে থেকে ওর আব্বুর শরীরের উপর চড়ে সেক্স করতে দেখে প্রচণ্ড রকম উত্তেজিত হয়ে পড়েছিলো সে। ওর বাবা যে সাবিয়াহ্র মাই দুটিকে ধরে টিপে দিচ্ছিলো, সেটা দেখে বাবার প্রতি ওর ক্রোধ যেন আরও বেড়ে গেলো। ধিরে ধিরে নিজের লিঙ্গকে হাতে নিয়ে অল্প অল্প করে খেঁচে দিতে দিতে গতকাল দিনে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলি মনে করতে লাগলো আহসান।

বাকেরে নাক ডাকার শব্দ শুনার পরে ধিরে ধিরে সোজা হয়ে মাচার উপরে বসে গেলো আহসান। ওর মা শুধু উপরের একটা গেঞ্জি পরে নিচে কোন কাপড় না পড়েই দু পা ফাঁক করে শুয়ে আছে, সাবিহা কি জেগে আছে নাকি ঘুমিয়ে আছে সেটা বুঝার জন্যে বেশ কিছুটা সময় নিলো আহসান।

ওর জায়গা থেকে সাবিহার খোলা দুই পা দেখতে পাচ্ছে, ওর মাথায় দুষ্ট বুদ্ধি চাপলো। সে ধিরে ধিরে মাথা উচু করে নিজের মাচা ছেড়ে ওর মা-বাবার মাচার কাছে চলে এলো। ওর বাবা অন্য দিকে পাশ ফিরে ঘুমাচ্ছে। আর সাবিহার একটা পা হাঁটু ভাজ করে উপরের দিকে রাখা, আর অন্য পা একটু ছড়িয়ে আছে, ওর মায়ের দু পায়ের ফাঁকটা খুব ভালো ভাবে নজরে আসছিলো না আহসানের, যেহেতু ভোরের আলো ফুটলে ও ওদের ঘরটা কিছুটা জঙ্গলের ভিতরে।

সাবিহার ধীর নিঃশ্বাসের শব্দ শুনে আহসান বুঝতে পারলো যে ওর আম্মু সত্যিই ঘুমিয়ে আছে। ধিরে ধিরে সাহস সঞ্চয় করে আহসান চলে এলো ওর আম্মুর দু পায়ের ফাকে। শরীরের স্পর্শ বাঁচিয়ে নিজের বাড়া খেঁচতে শুরু করলো আহসান।

একটু আগে ওর আম্মু সেক্স করেছিলো, তাই যৌনতার একটা পাগল করা ঘ্রান ছিলো ওর আম্মুর শরীরে, তবে বেশি সময় বা রিস্ক নিলো না আহসান, প্রথমবারে উত্তেজনা আসার সাথে সাথে ওর বীর্য পড়তে শুরু করলো সাবিহার মেলে ধরে যৌনাঙ্গের উপরে থাকা বালের জঙ্গলে।

কিছু ফোঁটা পরলো সাবিহার তলপেটে ও, যেহেতু সাবিহা গতকাল ওর শরীরের উপরে আহসানকে বীর্যপাত করতে দিয়েছে, তাই আজ এই রকম একটা কাজ করার সাহস পেলো সে। কিন্তু গতকাল সে ওর মায়ের যোনির উপরে বীর্যপাত করতে পারে নি, আজ সেটা পুরন করে নিলো।

বীর্যপাতের সময়ে সাবিহা একটু  নড়ে উঠলো, যদি ও রমণ সুখের আবেশে ওর ঘুম মোটেই ভাঙ্গলো না। আহসানের বীর্যের ধারা সাবিহার যোনীর উপর থেকে গড়িয়ে ওর যোনীর মুখের কাছে চলে এলো।

আহসান জানে যে ওর আম্মু কাছে সে ধরা খাবেই এই অপকর্ম করার জন্যে, কিন্তু সে চায় না যে ওর আব্বু এটা জেনে যাক, তাই সড়ে আসার সময়ে আহসান একটা কাপড় ওর আম্মুর গায়ের উপর আলতো করে দিয়ে সাবিহার তলপেট সহ নিচের অংশ ঢেকে দিলো।

এর পরে সে আর নিজের বিছানায় গেলো না। দ্বীপের বালুতট ধরে হেঁটে ভোরের স্নিগ্ধ হাওয়া গায়ে মাখতে লাগলো। ওর মনের ভিতরে প্রথমে বেশ ক্রুদ্ধতা ছিলো ওর আব্বুর বিরুদ্ধে, কারন ওর আম্মু নিজে থেকে ওর আব্বুর শরীরে উঠে সেক্স করেছে, কিন্তু সেই ক্রুদ্ধতার উপরে যেন এখন পরম এক প্রশান্তি সে অনুভব করছিলো, মায়ের যোনির উপরে নিজের বীর্য ছড়িয়ে দিতে পেরে।

মনের ভিতরে খুব আত্মবিশ্বাস আর সাহস চলে এলো ওর। মনে হলো যেন ওর বাবার উপর সে প্রতিশোধ নিতে পেরেছে, ওর মায়ের যোনির উপরে নিজের বীর্যপাত করার মাধ্যমে।

সকালে বাকেরের ঘুম ভাঙ্গলো আগে, সে সাবিহাকে কাপড় না পরে শুধু একটা পাতলা কাপড় দিয়ে নিজের শরীরের নিচের অংশ ঢেকে রাখতে দেখে চকিতে নিচের মাচার দিকে তাকালো, সেখান কাউকে না দেখে সে আশ্বস্ত হলো, কিন্তু সাবিহাকে জাগিয়ে দিয়ে নিজের পড়নের কাপড় ঠিক করতে বলে বাকের নিজে উঠে চলে গেলো বাথরুম সাড়তে।

সাবিহা উঠে বসতেই বুঝতে পারলো যে সে নেংটো হয়েই ঘুমিয়ে পড়েছিলো। নিজের শরীরের উপর থেকে কাপড় সরিয়ে দিতেই সে অবাক হয়ে নিজের তলপেট সমেত যোনির দিকে তাকিয়ে ওর চোখ বড় বড় হয়ে গেলো।

কোথা থেকে ওর তলপেট সহ যোনির উপরিভাগের চুলের উপর পুরুষ মানুষের থকথকে সাদা বীর্য এলো, তাও আবার এতখানি! কি ঘটেছে সেটা বুঝতে সাবিহার বাকি রইলো না, আহসান যে এতখানি সাহস দেখিয়ে ওর শরীরের উপরে বিশেষ করে ওর দু পায়ের মাঝে এভাবে বীর্যপাত করলো, সেটা ভেবে আশ্চর্য হয়ে গেলো সে।

বাকের কি দেখে ফেলেছে নাকি, এই চিন্তা প্রথমেই এলো সাবিহার মনে, কিন্তু পর মুহূর্তে মনে হলো, বাকের যদি দেখতো, তাহলে পরিস্থিতি এতো শান্ত থাকতো না মোটেই। ছেলে যে বীর্য ফেলার পরে বুদ্ধি করে ওর শরীরের উপর একটা কাপড় দিয়ে ঢেকে রেখে গেছে, সেটা বুঝতে পেরে মনে মনে ছেলের বুদ্ধির তারিফ করলো সাবিহা।

হাত দিয়ে নিজের বালের উপর থেকে ছেলের এক দলা বীর্য এনে নিজের নাকের কাছে নিয়ে ঘ্রান শুঁকলো সাবিহা। সেই ঘ্রান পেয়ে অনেকটা পাগলের মত একটা কাজ করলো সাবিহা, যে ওর এই দীর্ঘ জীবনে কোনদিন সে করবে চিন্তা ও করে নাই, ছেলের বীর্যের ফোঁটাগুলি নিজের মুখের ভিতরে চালান করে দিলো।

মিষ্টি নোনতা একটা স্বাদের বীর্য খেতে ভালই লাগলো ওর। বাকি বেশ কিছুটা বীর্য ও সে ওভাবেই খেয়ে নিয়ে নিজের সকালের নাস্তাটা ছেলের বীর্য দিয়েই সেরে ফেললো। এর পরে উঠে বাথরুমে গিয়ে নিজের তলপেট সহ যোনি পরিষ্কার করে নিলো সে।

পরিষ্কার হওয়ার সময় বুঝতে পারলো যে আহসানের বীর্য শুধু তোর যোনীর উপরেই পড়ে নি, বরং সেগুলি গড়িয়ে ওর যোনীর ফাঁকে ও চলে গেছে। নিজের সবচেয়ে গোপন অঙ্গে নিজের পেটের সন্তানের বাচ্চা জন্মদানকারী বীর্যের ছোঁয়া, এই কথা মনে হতেই সাবিহা যেন কেঁপে উঠলো।

এখান দিয়েই সে আহসানকে এই পৃথিবীর আলোতে এনেছে,  আজ সেই জায়গায় ছেলের কামনার আহুতি পড়লো।

সকালে নাস্তার সময়ে সাবিহা এমন কোন ভাব দেখালো না যেন আহসান বুঝতে পারে যে সাবিহা জানে আহসান কি অপকর্ম করে গেছে। দুপুরের কিছু আগে ছেলেকে নিয়ে সাবিহা চলে এলো সেই ঝর্ণার কাছে। প্রথমে প্রায় ২ ঘণ্টা চললো ওদের লেখাপড়া। সেই সময়ে এতটুকু ছাড় দিলো না সাবিহা।

বেশ কঠিন শাসনে ছেলেকে পড়াচ্ছিলো সে। পড়া শেষে ওর দুজন দ্বীপের বালুতটের কাছে যেয়ে পাশাপাশি দুজন বসে সমুদ্রকে দেখতে লাগলো। দুজনের মনে কত কথা কত চিন্তা চলছিলো, বিশেষ করে আহসানকে খুব চুপ হয়ে থাকতে দেখে সাবিহা কিছুটা উদ্বিগ্ন বোধ করলো।

বাহিরে যতটা না রোদ ছিলো, সাথে অনেক বেশি বাতাস ও ছিলো। দিনটা বেশ সুন্দর ছিলো।

“কি হয়েছে, সোনা? কি চিন্তা করছিস?”-অনেকক্ষণ চুপ থাকার পড়ে সাবিহা জানতে চাইলো ছেলের মুখের দিকে তাকিয়ে।

“চিন্তা করছি মা”-আহসান একটা বড় দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলে বললো।

“কি নিয়ে বাবা?”-সাবিহা আবার ও জিজ্ঞেস করলো।

আহসান আবার ও একটা দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলে বললো, “চিন্তা করছিলাম যে, এই দ্বীপে যদি তুমি না থাকতে, মানে ধরো যদি শুধু আমি আর বাবা এই দ্বীপে এসে উঠতাম, তুমি সেই ঝড়ের রাতেই আমাদের ছেড়ে চলে যেতে, তাহলে আমার অবস্থা কি ভয়ানক হতো, বা ধরো, তোমার কিছু একটা হয়ে গেলো, আমি কি তখন আর একটি মুহূর্তের জন্যে ও বেঁচে থাকতে পারতাম?”

“প্লিজ, সোনা ছেলে আমার, এইসব কথা বলে না, সোনা,”-সাবিহা দুই হাত দিয়ে ছেলের দুই গাল ধরে বললেন, “কিছুই তো হয় নি আমার, আমি তো রয়েছি তোর পাশে সোনা…কেন কাঁদছিস তুই?”

“আমি মাঝে মাঝেই খুব হতাশ হয়ে যাই মা, কিভাবে কোন পরিস্থিতিতে আমরা এখানে এসে পড়েছি, চিন্তা করলে আমার গা কেঁপে উঠে, বোটের কিনার ধরে পানিতে কাটানো আমাদের তিনটে দিন ৪ টি রাত্রির কথা মনে এলেই কলিজা হিম হয়ে যায়, মনে হয়, তোমাকে যদি কোন কারনে আমি হারিয়ে ফেলতাম, আমি মনে হয় একটি মুহূর্ত ও আর শ্বাস ফেলতে পারতাম না, তোমাকে যে আমি খুব ভালোবাসি আম্মু, তুমি যদি আমার পাশে না থাকো, তখন কি হবে আমার? এটা ভাবলেই আমার গা শিউরে উঠে, মা…”-আহসানের দুই গাল বেয়ে চোখের পানি ঝড়ে পড়তে লাগলো।

সাবিয়াহ ও খুব বিচলিত বোধ করলো, আসলে এই বয়সে আবেগ খুব বেশি আক্রান্ত করার কারনে ছেলে মেয়েরা খুব বেশি আবেগ তাড়িত হয়ে যায়। সাবিহা ছেলের দুই গাল থেকে পানি মুছে ওকে সান্ত্বনা দিতে লাগলো, “কাঁদিস না সোনা, আমি আছি তোর পাশে সব সময়। আমাদের ভিতরে হতাশা কাজ করবেই, কিন্তু সাথে সাথে আমাদেরকে নিজেদের ভিতরে ও আশা জাগিয়ে রাখতে হবে, আশা ছেড়ে দিলে, কষ্টের পরিমাণ আরও বেড়ে যাবে যে”-সাবিহা ছেলের মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে লাগলো।

সাবিহার নিজের চোখে ও অশ্রু এসে জমা হতে লাগলো, ছেলের চোখের কোনে এক ফোঁটা অশ্রু ও যেন ওর হৃদয়কে চিপে ধরে, সে বিচলিত হয়ে যায়। ছেলের হতাশাগ্রস্ত দুঃখী চোখ দুটা দেখলে ওর মনের সব আশা ও যে মুহূর্তেই ধূলিসাৎ হয়ে যায়। কোন কিছু না ভেবেই সাবিহা নিজের ঠোঁট চেপে ধরলো ছেলের ঠোঁটের ভিতরে।

ছেলের ভিতরের আবেগকে শান্ত করার একটা চেষ্টা ছিলো এটা। দুই হাতে ছেলের মাথা ধরে নিজের ঠোঁট ডুবিয়ে যেন ওর ঠোঁটে মাধ্যমে ওর ভিতরে থাকা সমস্ত কষ্ট শুষে নিবে আজ সাবিহা। আহসান ও সাড়া দিলো ওর মায়ের এই আবেগক্রান্ত আহবানে, নিজের জিভ দিয়ে মায়ের ঠোঁট ও জিভকে চুষে দিতে লাগলো সে।

ওদের চুমু চলতেই থাকলো, মনে ওদের কাছে ও হয়ত এটাকে কোন চুমু বলেই মনে হচ্ছে না, হয়ত ওরা ভাবছে এটা ওদের দুজনের মধ্যেকার কোন কথা, কোন সঙ্গীত, যেটাকে ওরা দুজনে মিলে সুনিপুণ দক্ষতার সাথে বাজিয়ে চলেছে। সাবিহার কোন খেয়াল নেই যে সে কি করছে, ছেলের ঠোঁটে এভাবে চুমু খাওয়ার অধিকার আছে শুধু মাত্র ওর জীবনসঙ্গীর, মায়ের তো নয়, এই কথা মনে ও আসছে না সাবিহার।

দীর্ঘ একটা সময় ওদের দুজনের ঠোঁট ডুবে রইলো ওভাবেই একের ভিতরে অন্যের। এর পড়ে ধীরে ধীরে সাবিহা নিজেকে সরিয়ে নিলো। এই চুমুটাই যেন আহসানের মুড একদম ভালো করে দিলো। সে ব্বলে উঠলো, “ওয়াও, আম্মু, তোমাকে চুমু খেতে এতো মজা জানতাম না তো!”

ছেলের মুড পরিবর্তন হয়েছে দেখে সাবিহার মুখে ও হাসি এসে গেলো, “কেন রে দুষ্ট, গতকালই তো তোকে অনেকগুলি চুমু দিলাম যে, ভুলে গেছিস নাকি?”

“হুম, মনে হয় ভুলে গেছি, তুমি যদি আরও ঘন ঘন আমাকে এভাবে চুমু দাও, তাহলে হয়ত মনে থাকতে পারে…”

“ওরে দুষ্ট শয়তান ছেলে, শুধু মায়ের কাছ থেকে আদর নেয়ার ফন্দী…আর তুই ও যে মাকে একদম আদর করিস না সেটার কি হবে?”

“আচ্ছা এখন থেকে, তোমাকে আমি আমার যখন ইচ্ছে করবে এভাবে আদর করতে পারবো? তুমি অনুমতি দিবে আমাকে?”

“দিবো না কেন, ছেলে, মাকে আদর করতে চায়, আমি মানা করবো কেন, তবে তোর আব্বুর সামনে আবার করিস না যেন, আড়ালে আড়ালে করিস, ঠিক আছে?”-সাবিহা ছেলেকে উপায় বাতলে দিয়ে ছেলের মাথার চুলগুলিকে নিজের হাতের আঙ্গুল দিয়ে আঁচড়ে দিচ্ছিলো।

“আম্মু, তোমার কাছে আমার অনেক কিছু জানার আছে, ওই যে সেদিন তুমি বললে না, ওই রকম…পাখি আর মৌমাছি নিয়ে…”-আহসানের গলায় দুষ্টমির স্বর।

“তুই যেটা জানতে চাইবি, সেটা যদি আমি নিজে জানি, তাহলে অবশ্যই বলবো, বল তুই, কি জানতে চাস?”-সাবিহা ছেলের মুখোমুখি হয়ে বসলো।

“আচ্ছা, সেদিন তুমি আমাকে বাচ্চা হওয়ার ব্যাপারে বললে, সেটা কিছু আমি বুঝেছি, কিন্তু আসলে আমি মেয়েদের শরীর সম্পর্কে একদম জানি নাই বললে হয়, আর যেহেতু এই দ্বীপে তুমি ছাড়া আর কোন মেয়ে নেই, তাই আর কার কাছে আমি মেয়েদের শরীর সম্পর্কে জানতে চাইবো, বলো…”

“আচ্ছা, কি জানতে চাস, বল?”

“অনেকগুলি প্রশ্ন আছে, যেমন মেয়েদের শরীরের বিশেষ অঙ্গগুলি কি কি, ওগুলি কেন বিশেষ অঙ্গ? মেয়েরা কেমন স্পর্শ পছন্দ করে, মানে ওরা যখন সেক্স করে, বা নিজের সঙ্গীর প্রতি নিজের ভালোবাসা দেখায়, তখন ছেলে সঙ্গীর কাছ থেকে কি চায়? বা একজন ছেলের কি কি করা উচিত যেন তার সঙ্গী খুশি হয়?”

“ওয়াও…ওয়াও…এতো প্রশ্ন? এতো প্রশ্নের উত্তর তো এক বসাতে বলা যাবে না…”-সাবিহা হেসে উত্তর দিলো, যদি ও ছেলের প্রতিটি প্রশ্ন ওর ভিতরটাকে নাড়িয়ে দিচ্ছে, ওর তলপেটে একটা সূক্ষ্ম চিনচিনে সুড়সুড়ি যেন তৈরি হচ্ছে।

“একবারে না হলে, যতবারে বলতে চাও, বলো, আমার কোন আপত্তি নেই, আমি খুব ভালো শ্রোতা…”-আহসান নিজের বুক ফুলিয়ে বললো।

সাবিয়াহ যেন ছেলেকে নিরস্ত করতে না পেড়ে বলতে শুরু করলো, “প্রথমত, মেয়েরা চুমু খেতে খুব পছন্দ করে, সব মেয়েরা…”

“তাই? একটু তুমি আর আমি যেভাবে চুমু খেলার, সেই রকম?”-আহসান যেন খুব উজ্জীবিত হয়ে উঠলো ওর মায়ের উত্তর শুনে।

“হুম, আমরা যেভাবে খেলাম, সেই রকমই…এটা সেই মেয়েটার মনে সঙ্গীর প্রতি ভালোবাসা তৈরি করে, মেয়েটার মনে হয় যে ওকে একজন খুব ভালবাসে। একটা মেয়ে তার সঙ্গীর কাছ থেকে সেই ভালোবাসা চায়, এটা সেই মেয়েকে ওর সঙ্গীর প্রতি বিশ্বস্ত করে তুলে, এতো বেশি চুমু খেতে হবে ওই মেয়েকে যেন, ওর মনে হয়, যে ছেলেটা ওকে অতিরিক্ত রকমের ভালবাসে…-সাবিহা মাথা নেড়ে স্বীকার করলো, সাথে ছেলেকে কিছুটা জ্ঞান ও দিলো।

“ওয়াও, আমার ও খুব ভালো লাগে এভাবে চুমু খেতে…তোমাকে ও আমি খুব ভালোবাসি আম্মু…তুমিই আমার পৃথিবী…”-আহসান খুব গভীর কণ্ঠে আর শান্ত স্বরে ওর মায়ের চোখের দিকে তাকিয়ে কথাগুলি বললো। এই কথার ভিতরে যেই অন্তরনিহিত অর্থ আছে, সেটা বুঝতে ভুল হলো না সাবিহার, কিন্তু সেটাকে এই মুহূর্তে একটু হালকাভাবেই নিতে চায় সাবিহা।

“আমি জানি সোনা, আমি ও তোকে অনেক ভালোবাসি…”-সাবিহা ছেলেকে প্রতিউত্তর দিলো।

“মা, একটা ছোট ছেলে ওর মাকে যেভাবে ভালবাসে, সেই রকম না, আমার ভালোবাসাটা…কিভাবে তোমাকে বুঝাবো, আমি জানি না…আমারটা অনেক বেশি গভীর…অনেক অনেক…”-আহসান বুঝাতে না পেরে যেন হতাশ হয়ে গেলো। সাবিহা চট করে কিছু বললো না, ওর মনে ভয় ধরে গেলো ছেলের কথা শুনে। সে চায় দ্রুত কথা অন্যদিকে ঘুরিয়ে ফেলতে।

“আসলে তোর আব্বু আর আমি, খুব কম চুমু খাই…”-সাবিহা একটা বড় নিঃশ্বাস ফেলে ছেলেকে বললো।

“কেন, আম্মু? আমার কাছে তো তোমাকে চুমু খেতে অনেক ভালো লেগেছে…”-আহসান জানতে চাইলো।

সাবিহার গাল লাল হয়ে গেলো, মনে পড়ে গেলো, একটু আগে কি আগ্রাসী চুমুই না ওরা দুজনে দুজনকে খেয়েছে, “তোর আব্বুর বয়স বেড়ে গেছে, এখন বয়স ৫০ এর শেষের দিকে, এই রকম বয়সে মানুষ ধীরে ধীরে এই সব জিনিষের প্রতি আকর্ষণ হারিয়ে ফেলে…এটাই স্বাভাবিক…”

“কিন্তু তুমি বললে, যে এটা হচ্ছে নিজের ভালোবাসা প্রকাশের একটা পথ, তাই ইচ্ছে হোক বা না হোক, তোমাদের দুজনের তো চুমু খাওয়া উচিত, তাই না?”-আহসান ওর মায়ের যুক্তিকে ধরিয়ে দিলো।

“হুম, সে তো উচিত, কিন্তু তোর আব্বু আমাকে খুব একটা চুমু দেয় না দেখে আমি ও ওকে চুমু খুব কমই দেই…”-সাবিহা চিন্তিত ভঙ্গীতে উত্তর দিলো।

“এখন থেকে আমিই তোমাকে এতো চুমু দিবো, যে আআবু যে তোমাকে চুমু দেয় না, সেটা একবার ও তোমার মনে আসবে না…”-আহসান ওর মায়ের চোখের দিকে তাকিয়ে বললো।

“আমি জানি যে তুই করবি, আচ্ছা, আগের জায়গায় ফিরে আয়, চুমু ছাড়া ও একটা মেয়ে চায় যেন তার যৌন সঙ্গী ওর দুধের উপর বিশেষ নজর দিক, দুধ টিপুক, বসেশ করে দুধের বোঁটাকে আদর করুক, চুমু দিক, ওটাকে চুষে খাক…মেয়েদের দুধের বোঁটা খুব স্পর্শকাতর জিনিষ উত্তেজনা এলেই ও দুটি সব সময় শক্ত হয়ে যায়।“-সাবিয়াহ বলতে বলতে থেমে গেলো, সে দেখলো যে আশানের প্যান্টের ভিতরে এখনই তাবু গজিয়ে গেছে, ওর বসে থাকতে অসুবিধা হচ্ছে।

“শুন, কষ্ট হলে প্যান্ট খুলে ফেল, নেংটো হয়ে বস আমার সামনে””-সাবিহা যেন নিএজ্র কানকেই বিশ্বাস করতে পারছে না, সে নিজের ছেলেকে নেংটো হয়ে ওর শক্ত ঠাঠানো লিঙ্গ বের করে ওর সামনে রেকেহ কথা বলতে বছে, ছীল্র শক্ত বড় আর মোটা লিঙ্গটা দেখলেই যে সে কামনা কাতর হয়ে যায়, সে কি ভুলে গেছে, ওর ছীল্র ওর সামনে ওভাবে শক্ত লাঠিটাকে নড়াচড়া করলে ওর পক্ষে খুব খারপা কিছু করে ফেলা অসম্ভব নয়।

তবে আহসান যেন বিস্লা এক সুযোগ পেয়ে গেছে, চট করে প্যান্ট খুলে ওর শক্ত লিঙ্গটাকে এক হাতে মুঠো করে ধরে লিঙ্গের মাথআকে ওর মায়ের দিকে তাক করে রাখল, যেন একটা বড় মিসাইল তাক করে ধরে রেখেছে ওর ছেলে সাবিহার দিকে। ওর গলা শুকিয়ে যেতে লাগলো, কি বলবে সেটা যেন খুঁজে পাচ্ছে না সে, চোখ পুরোপুরি ছেলের উম্মুক্ত কেঁপে উঠা লিঙ্গের দিকে। আহসান ওর মায়ের দিকে তাকিয়ে রইলো।, ওর মা যে আগ্রহ নিয়ে ওর লিঙ্গটাকে দেখছে, সেটা বুঝতে পারলো সে।

পরবর্তী 

Post a Comment

0 Comments