সাবিহা আবার ও ভালো করে চিন্তা করে দেখলো, যে ওরা যেখানে বসে কথা বলে, পড়ালেখা করে, সেটা ঝর্ণার নিচের বেশ কিছু পাথরের উপর, যদি ও জায়গাটা তিনদিক দিয়ে ঘেরা, তারপর ও কেউ যদি সামনে চলে আসে চট করে ওদেরকে দেখে ফেলবে না। ওরা যদি ঝর্ণার আরেকটু নিচে আরেকটু পাহাড়ের পেটের দিকে চলে যায়, তাহলে কোন দিক থেকেই কেউ চলে এলে ওদেরকে কেউ দেখে ফেলবে না, বরং ওরা দেখে ফেলবে যে কে আসছে। তাই কোন ভাবে ধ্রয়া পরে যাবার আশংকা নেই ওদের। এইসব চিন্তা করতে করতেই ওর মনে এলো যে ও এইসব নিয়ে চিন্তা কেন করছে, ওদের দুজনের মধ্যে সে হচ্ছে প্রাপ্তবয়স্ক, ও অবশ্যই নিজেকে নিয়ন্ত্রন করতে পারবে, আর ছেলেকে ও সামলাতে পারবে। মানে সাবিহা মনে মনে আশা করে যে, যে সে সব কিছুকে নিজের নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারবে।
এর পরের একটি সপ্তাহ ওদের লেখাপড়া আর সাহিত্য নিয়েই কেটে গেলো। জইদ ও সাবিহা জানে যে আহসানের মনের মধ্যে সব সময়ই সেক্স নিয়ে চিন্তা চলছে, ছীল্র মুখের দিকে তাকালেই সে বুঝতে পারে ছেলের চোখের দৃষ্টি। সে ভয় পাচ্ছিলো যে ছীল আবার কখন কথাটা উঠায়। কিন্তু দেরি হলো না কথা উঠাটে। একদিন ওদের এলখা পড়ার শেষে আহসান জানতে চাইলো, “আম্মু, আমি একটা জিনিষ জানতে চাই…”
“বল সোনা, আমাকে তুই যে কোন প্রশ্ন জিজ্ঞেস করতে পাড়িস।”-সাবিহা ছেলেকে উৎসাহ দিলো।
“আচ্ছা, কিন্তু…কিন্তু এটা খুব ব্যাক্তিগত জিনিষ…”-আহসান কথাটা জানতে চাইতে ইতস্তত করছিলো।
সাবিহা বুঝতে পারলো যে, ছেলে কি নিয়ে কথা বলতে চলেছে, ওর চোখ মুখ সাথে সাথে লাল হয়ে উঠলো, “বলে ফেল সোনা…”
“তুমি তো জান আম্মু, তুমি আর আমি সেক্স আর অন্য সব বিষয় নিয়ে কথা বলেছিলাম…”-আহসান বলতে শুরু করলো, “মাঝে মাঝে আমার লিঙ্গটা খুব শক্ত হয়ে যায়, ওই যে তুমি বলেছিলে ছেলেদের ওটা শক্ত হয়ে যায়, সেই রকম…এর মানে এই না যে আমি সব সময় সেক্স নিয়ে চিন্তা করি, মাঝে মাঝে কোন কিছু বা কোন চিন্তা ছাড়াই আমি দেখি যে আমার এটা একদম শক্ত হয়ে গেছে…আমি জানি না যে কেন হই এমন?”-আহসান খুব ধীরে ধীরে ওর কথাটা উঠালো।
সাবিহা হেসে ফেললো, “এটা বেশি হয় সকাল বেলাতে ঘুম থেকে উঠার পর, মাঝে মাঝেই ছেলেদের ওটা এমন শক্ত হয়ে থাকে, তখন যদি তুমি বাথরুম সেরে আসো তাড়াতাড়ি, তাহলেই দেখবে যে ওটা নরম হয়ে যাবে। তোর আব্বুর ও এই রকম হয় মাঝে মাঝে। এর মধ্যে দোষের বা ক্ষতির কিছু নেই, এটা প্রাকৃতিক ব্যাপার আর সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যকর।”
আহসান ও ওর মায়ের কথার সাথে হেসে ফেললো আর বললো, “ওহঃ আচ্ছা, কিন্তু মাঝে মাঝে আমি রাতে ও কি যেন অদ্ভুত ধরনের স্বপ্ন দেখি আর তখন ও এটা খুব শক্ত হয়ে যায়, তারপর কিভাবে জানি…তুমি তো জানোই আম্মু, ওই যে একদম ভিজে আর আঠালো রকমের বীর্য হয়ে যায়, সেই জন্যেই আমি জানতে চাইছি যে আমার ভিতরে কোন রকম সমস্যা আছে কি না? মানে আমার কাছে মনে হয় যেন আমি একজন মহিলা ছাড়াই বাচ্চা তৈরির চেষ্টা করছি এমন…”
সাবিহা আবার ও হেসে ফেললো ছেলের নিস্পাপ কথায়, “না বাবা, কিছুই হয় নি তোর, যা হয়েছে সেটা একদম প্রাকৃতিক, কোন সমস্যা নেই আমার ছেলের”। যদি ও কথাটি বলতে গিয়ে সাবিহার গাল রক্তিমাভাব হয়ে গেলো।
আহসান কিছু একটা চিন্তা করলো, “আরও একটা কথা আছে আম্মু, আসলে আমি ও মাঝে মাঝে আমার নিজের লিঙ্গকে ধরি, যদি ও আমার খুব ভয় করে এটা করার সময়…আর এর পরে আমার খুব ভালো লাগে আর কেমন যেন একটা সিরসিরানি অনুভুতি আমার মাথার ভিতরে কাজ করে, আর আমি ওটা থেকে ওই সাদা আঠালো বীর্য বের হয়…আমার যদি কোন ক্ষতি হয়ে যায়, এই ভয়ে এটা আমি খুব কমই করি, কিন্তু মাঝে মাঝে খুব করতে ইচ্ছে হয়…কিন্তু এটা কি খারাপ আম্মু?”
সাবিহার হঠাত এমন বাধ ভাঙ্গা হাসি চলে এলো যে সে জোরে হেসে উঠলো, কিন্তু পর মুহূর্তেই ছেলের মুখের দিকে তাকিয়ে নিজের হাত দিয়ে মুখ চাপা দিলো, “স্যরি বাবা, স্যরি, আমার খুব হাসি এসে গেলো, তুই রাগ করিস না, তুই যা বলছিলি, সেটা হাসির নয়, কিন্তু আমার কাছে তোকে খুব কিউট লাগছিলো রে, সেই জন্যে হাসি থামাতে পারলাম না।“
আহসানের মুখ লজ্জা আর অস্বস্তিতে কিছুটা লাল হয়ে গেলো। সাবিহা ছেলের কাছে এসে পাশে বসলো, আর ওর মাথায় হাত দিয়ে চুলগুলি নাড়িয়ে দিয়ে বললো, “চিন্তা করিস না বাবা, এতে কোন ক্ষতি হবে না, একটা ছেলে নিজের লিঙ্গ নিয়ে খেলতেই পারে, এটা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ব্যাপার।“
“সত্যিই?”-আহসানের মুখে হাসি ফিরে এলো।
“হ্যাঁ, একদম সত্যি”-সাবিয়াহ ছেলেকে নিশ্চয়তা দিলো।
“তুমি ও কি এমন করো, আম্মু?”-আহসান জানতে চাইলো। সাবিহা যেন একটা ধাক্কা খেলো আহসানের প্রশ্ন শুনে। সে ভেবে পাচ্ছিলো না যে এর উত্তর দিবে কি না, কিন্তু সে যদি ছেলেকে না বলে তাহলে আহসান আর কার কাছে এইসব জানতে চাইবে, এই যুক্তিতে সে উত্তর দিলো কয়েক মুহূর্ত পর, “হ্যাঁ, করি, মাঝে মাঝে…”
“কিন্তু, তোমার তো আমার মত লিঙ্গ নেই, তাই না?”-আহসান ওর মায়ের মুখের দিকে তাকিয়ে জানতে চাইলো, “তাহলে কিভাবে করো?”
সাবিহা এক মুহূর্ত চিন্তা করলো যে আহসান কে জেনে শুনেই না জানার ভান করছে না তো ওর সাথে, কিন্তু সে উত্তর দিলো, “আমার একটা যৌনাঙ্গ আছে, আর এর একটা মুখ আছে, যেখান দিয়ে পুরুষের লিঙ্গ ঢুকতে পারে, সেটা দিয়ে করি”।
“আমি জানি যে মেয়েদের যৌনাঙ্গ থাকে”-আহসান কথাটা এমনভাবে বললো যেন, এটা সে এইমাত্র জানতে পারে নাই, আগে থেকেই জানতো, “কিন্তু আমি জানতে চাইছি যে কিভাবে করো তুমি, মানে নিজে নিজে ভালো লাগা তৈরি করা, যৌন উত্তেজনা নিয়ে আসা?”
সাবিহার মুখ লাল হয়ে গেলো ওর শরীরে যেন কিসের একটা উত্তেজনা ছরিয়ে পড়ছিলো, “শুন…বলছি আমি, যদি ও তুই হয়ত ঠিক বুঝবি না, তারপর ও বলছি, মেয়েদের যৌনাঙ্গ খুবই স্পর্শকাতর একটা জায়গা, আর যোনীর মুখটা ঢেকে রাখে যেই দুই মোটা ঠোঁট সে দুটি ও খুব স্পর্শকাতর, ও দুটিতে স্পর্শ করলেই মেয়েদের উত্তেজনা তৈরি হয়, মেয়েদের উত্তেজনা আসলে সে দুটি কিছুটা ফুলে যায়, মানে ওতে অনেক রক্ত এসে জমা হয়ে, তখন সেটাকে মুঠো করে ধরলো, ভালো লাগে, আবার যোনীর একটু উপরে অনেকটা ছেলেদের লিঙ্গের মাথার মত খুব ছোট একটা জিনিষ থাকে, সেটা ও খুব স্পর্শকাতর জিনিষ আর ছুঁলেই উত্তেজনা তৈরি হয়ে যায়, কিন্তু সেটা এত ছোট যে ওটাকে হাত দিয়ে ধরা যায় না, ওটাকে আঙ্গুলের মাথা দিয়ে অল্প অল্প ঘষতে হয়, তখন শরীরে উত্তেজনা ছরিয়ে পড়ে, এভাবেই মেয়েরা ও নিজেদের ভালো লাগা তৈরি করে”।
সাবিহা অল্প কথায় বুঝানোর চেষ্টা করলো ছেলেকে, কিন্তু ছেলের প্রশ্নের যেন শেষ নেই, “কিন্তু তোমার তো আব্বু আছে, তুমি কেন এমন করো নিজে নিজে?”
“আসলে মাঝে মাঝে নিজে এমন করলে ও অনেক সুখ পাওয়া যায়…মেয়েরাই জানে ওদের শরীরের জন্যে সবচেয়ে আনন্দের সুখের কাজ কোনটি, তাই না? সেটা তো ছেলেরা জানতে পারে না, অনেক মেয়েরা এইসব করতে খুব লজ্জা পায়, অপরাধবোধ হয়ে, সেই জন্যে করে না, কিন্তু আবার অনেকে করে, আমাদের সমাজে মেয়েরা যৌনতাকে উপভোগ করুক এটা সমাজের মানুষ মানতে চায় না।“-সাবিহা বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করছিলো।
“কেন, এমন কেন?”
“আমি ঠিক জানি না, আসলে আমাদের সমাজে মেয়েদের স্থান অনেক নিচুতে, মেয়েরা তো ভোট ও দিতে পারে না”
“তার মানে তুমি বলছো যে সব মেয়েরা এমন নিজে নিজে যৌন আনন্দ করে না, কিন্তু অনেকে করে?”
“হ্যাঁ, অনেক মেয়েরাই করে, মানে মাস্টারবেট করে, এর মানে হচ্ছে স্বমোহন, বা ইংরেজিতে বলে মাষ্টারবেট। অনেক মেয়েরাই করে…”
“কিন্তু মাঝে মাঝে আমি যখন এটা করতে যাই, আমার লিঙ্গের মাথা লাল হয়ে উঠে, একধরনের জ্বলুনি হয়, মনে হয় যেন ব্যাথা হচ্ছে, সেটা কেন তাহলে?”-আহসান জানতে চাইলো।
সাবিহা লজ্জা পেলে ও হেসে উঠে ছেলের কথার জবাব দিলো, “এর কারন হচ্ছে, ঘষা, জোড়া জোরে ঘষা খেলে লিঙ্গের মাথার নরম চামড়া লাল হয়ে যাবে তো, এর জন্যে দরকার হল তেল, বা পিচ্ছিল কিছু, তাহলে ঘষা কম হবে আর লাল বা ব্যথা ও হবে না। আর তুই যখন এটা করবি, তখন জোরে জোরে ঘন ঘন না ঘষে ধীরে ধিরে সময় নিয়ে আলতো আলতো করে লিঙ্গকে মুঠো করে ধরে উপর নিচ করতে হবে, এখন তুই যেটা করিস সেটা হলো শুধু উত্তেজনা প্রশমিত করে চরম সুখ নেয়া মানে বীর্যপাত করে ফেলা, কিন্তু সেটা করার আগে তুই যদি ধীরে ধীরে করিস তাহলে তোর শরীর বার বার আনন্দ আর সুখ ছরিয়ে পড়বে। হ্যাঁ, উত্তেজনা প্রশমন করবি, কিন্তু সেটা অনেক্ষন ধরে মাস্টারবেট করার পরে, একদম শেষে, ওকে?”
আহসান মাথা নাড়িয়ে বললো যে সে বুঝেছে।
“দুর্ভাগ্যবশতঃ খুব কম ছেলেরাই ওদের বীর্যপাতের চেয়ে যৌনতার উত্তেজনাকে উপভোগ করার দিকে মনোযোগ দেয়। এর ফলে অনেক সময় ছেলেরা যৌন ক্রিয়া করে কিন্তু তার সাথে থাকা মেয়েটা চরম সুখ পায় না, আর সেটা ছেলেরা খেয়াল ও করে না”-সাবিহা বুঝাতে লাগলো, আর এর পরে সাবিহা ওর সাথে রাখা ছোট একটা ব্যাগের থেকে একটা কৌটা বের করে আনলো, সেটা ছেলের হাতে দিয়ে বললো, “এতে অল্প কিছু নারকেলের তেল আছে, তোর আব্বু কুড়িয়ে পেয়েছিলেন, শিপের ভাঙ্গা অংশের সাথে, আমি এটা মাঝে মাঝে আমার শরীরে মাখি, এটা খুব ভালো তেল, তুই এর পরে যখন এই কাজ করবি তখন এই তেলটা আগে হাতের তালুতে নিয়ে তোর লিঙ্গে মেখে নিবি, তাহলে দেখবি যে ঘষার কারনের তোর লিঙ্গের মাথা লাল হবে না আর খুব আরাম হবে, কিন্তু বাবা, এই তেল টা শেষ করে ফেলিস না, খুব অল্প একটু ব্যবহার করে দেখবি, আর আমার জন্যে কিছুটা রাখিস, যেন আমি গায়ে মাখতে পারি। আসলে এই দ্বীপে অনেকগুলি নারকেল গাছ আছে, আমাদের উচিত ওই সব নারকেল থেকে তেল বের করার চেষ্টা করা…তাহলে আমাদের তেলের সমস্যা দূর হয়ে যাবে…”
আহসান ওর মায়ের হাত থেকে তেলের কৌটা নিলো আর জানতে চাইলো, “কিন্তু তুমি বললে যে, তাড়াতাড়ি শেষ করে ফেলা, দ্রুত বীর্যপাত এর মানে কি? সেক্স তো মানুষ বীর্যপাতের জন্যেই করে, তাই না?”
“ওটা হলো সেক্সের শেষে বীর্যপাত করার কথা বলছি, মানে দ্রুততার সাথে সেক্স করে দ্রুত বীর্যপাত করে ফেলা উচিত না, ধীরে ধীরে নিজের শরীরে যৌনতার আনন্দ একটু একটু করে তাড়িয়ে তাড়িয়ে উপভোগ করা উচিত, যখন দেখবি যে বীর্যপাত হয়ে যাবে তখন থেমে যাবি, এটাকে ধীরে ধীরে করবি, আবার ধীরে ধীরে গতি বাড়াবি…এভাবে প্রাকটিস করতে থাকলে তখন সেই ছেলে যৌনতার জন্যে পুরোপুরি উপযুক্ত হতে পারে…”-সাবিহা বলে থামলো।
“ঠিক আছে, আমি তোমার কথামতোই প্রাকটিস করবো…”-বলেই আহসান ওর লজ্জা বুঝতে পারলো আর হেসে ফেললো। ওর হাসি দেখে ওর মা ও হেসে দিলো, “আমি তো জানি যে তুই ভালো মতই প্রাকটিস করবি…শুন যেসব মানুষেরা দ্রুত বীর্যপাত করে ফেলে ওর খুব ক্রুদ্ধ মেজাজের, আর স্বার্থপর টাইপের লোক হয়, আমি চাই না যে তুই ও সেই রকম হয়ে উঠ, তুই প্রাকটিস করে নিজেকে তৈরি করিস যেন, যেদিন তুই তোর জীবন সঙ্গিনীর খোঁজ পাবি, সেদিন যেন তুই সম্পূর্ণভাবে তৈরি হয়ে ওর সামনে যেতে পারিস, ওকে?”
আহসান মাথা নাড়িয়ে হ্যাঁ জানালো এর পড়েই ওর মনটা আবার খারাপ হয়ে গেলো, “যেহেতু, আমার কোন বান্ধবী নেই, বা স্ত্রী নেই, আর হওয়ার ও কোন সম্ভাবনা নেই, তাই এইসব প্রাকটিস করে নিজেকে উপযুক্ত করে তৈরি করেই বা কি হবে?”-খুব ধীরে ধীরে উদাস গলায় বললো আহসান।
“হ্যাঁ, তৈরি করার প্রয়োজন আছে, কারণ প্রথমত, তুই নিজে নিজেই তোর যৌন সুখটাকে অনেক সময় ধরে উপভোগ করতে পারবি, এটা তোকে মানসিক তৃপ্তি দিবে, আর দ্বিতীয় কথা হচ্ছে, আমরা কোনভাবেই আশা ছেড়ে দিতে পারি না, আমরা এই দ্বীপ থেকে উদ্ধার হবোই, আর এর পরে, আবার লোকালয়ে ফিরে স্বাভাবিক জীবনে ঢুকে যাবো, সেই জন্যে তোকে তৈরি হতে হবে, এখন আর কোন কথা নয়, চল আজকের মত লেখাপড়া এখানেই শেষ…”-সাবিহা উঠে পড়লো আর ছেলেকে নিয়ে বাড়ির পথ ধরলো।
এর পরের দিন লেখাপড়ার পার্ট শেষ হতেই আহসান বলে উঠলো, “আম্মু, আমি তোমার ক্রিমটা ব্যবহার করে চেষ্টা করেছিলাম…”
“খুব ভালো, সোনা…”-সাবিহা আর ও কিছু জানতে চায়, কিন্তু আহসান সেটা একবারেই বললো না দেখে নিজে থেকেই জানতে চাইলো, “আর, ওটা ব্যবহার করে কি কোন উপকার হলো তোর?”
“কি বলবো, উপকার ও হয়েছে আবার কিছুটা অপকার ও হয়েছে…”-আহসান নিচের দিকে তাকিয়ে বললো, “আগে যেমন আমার লিঙ্গের মাথা লাল হয়ে জ্বালা করতো, সেটা হলো না, কিন্তু তুমি যেভাবে বললে গতকাল, আমার চরম উত্তেজনা আগের চেয়ে খুব দ্রুত চলে আসলো আর বীর্যপাত ও হয়ে গেলো দ্রুত, তুমি যেভাবে বলেছিলে সেভাবে আমি মোটেই সময় নিয়ে কাজটা করতে পারি নাই…”-আহসানের গলায় একটা ব্যর্থতার স্বর স্পষ্ট ভেসে উঠলো। আহসানের কথা শুনে সাবিহা ও একটা দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেললো।
“আমার কাছে খুব হতাস লাগছিলো কিন্তু আমি বুঝতে পারছি না যে কি করলে ঠিক হবে…”-আহসান ওর আম্মুর চোখের দিকে তাকিয়ে নিজের হতাশা ব্যাক্ত করলো।
হঠাতই একটা পাগলামি এসে ভর করলো সাবিহার মাথায়, ও জানে এটা করা ওর জন্যে মোটেই উচিত না, ওর ভিতরে একটি মাতৃ সত্ত্বা ওকে মানা করছে যেন এই কাজে কোনভাবেই সে এগিয়ে না যায়, আবার ওর ভিতরের একটা নারী সত্ত্বা ওকে বলছে যে ওর ছেলেকে সঠিক পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই ওর জন্যে উচিত কাজ।
বেশ কয়েক মুহূর্ত সে নিজের এই দুই সত্তার সাথে লড়াই করে অবশেষে নিজের নারী সত্ত্বাকেই জয়ী হতে দেখলো। সাবিহা জানে সে এখন যা করতে যাচ্ছে, সেটা ওর এতদিন ধরে চলে আসা জীবনের সমস্ত নিয়মের বিরুদ্ধে, হয়ত সে পাগল হয়ে গেছে, কিন্তু এই দ্বীপ থেকে ওদের উদ্ধার পাবার আশা এতই ক্ষীণ যে, ওদের সামনের দিনগুলিকে কিভাবে সুন্দর করা যায়, সেটা ছাড়া আর কিছু ওর মনে এই মুহূর্তে নেই। এই জঘন্য কাজটা করবে মনে হতেই ওর মাথা ঘুরতে শুরু করলো, শরীরের একটা নিষিদ্ধ নোংরা যৌন সুখের চোরা স্রোত বয়ে যেতে লাগলো।
সাবিহা জানে যে আহসানের বাবা দ্বীপের অন্য প্রান্তে আছে এখন, ফিরে আসতে আর ও ২ ঘণ্টা সময় কমপক্ষে লাগবেই, তাই এই রিস্কটা সে নিতেই পারে, আহসানের বাবাকে না জানিয়ে। “শুন, ওই কৌটা থেকে কিছুটা ক্রিম তোর হাতে নিয়ে নে…”-সাবিহা ছেলেকে আদেশ দিলো। আহসান ওর মায়ের আদেশ মত কিছুটা ক্রিম ওর এক হাতে নিলো আর মায়ের দিকে প্রশ্নবোধক চোখে তাকালো।
“শুন, আমি এখন অন্যদিকে ঘুরে যাবো, মানে তোর দিকে পিছন ফিরে যাবো, তুই তোর ওটা বের করে, মানে তোর লিঙ্গটাকে বের করে তোর হাতে নে, এর পরে আমি বলবো কি করবি, ঠিক আছে?”-সাবিহা এই কথা বলার সাথে সাথে আহসানের মন দুলে উঠলো, ওর বিশ্বাসই হচ্ছিলো না যে, ওর মা এটা ওকে বলছে, ওর মুখ দিয়ে বের হয়ে গেলো, “সত্যিই?”- ওর মুখে একটা দুষ্ট শয়তানি হাসি চলে আসলো।
ওর মা আবার মত পরিবর্তন করে ফেলে কি না, এই ভয়ে সে দ্রুত ওর প্যান্ট খুলে ফেললো, ওর ইতিমধ্যে শক্ত হয়ে যাওয়া লিঙ্গটাকে বের করে হাতে নিয়ে নিলো, আড়চোখে আহসান বুঝতে পারলো যে ওর আম্মু অন্যদিকে ফিরার আগে এক মুহূর্তের জন্যে ওর লিঙ্গটাকে দেখে এর পরে সাবিহা ওর শরীরের পিছন দিকটা আহসানের দিকে দিয়ে ঘুরে গেলো।
সাবিহা যদি ও দ্রুতই ওর মাথা ঘুরিয়ে নিয়েছিলো ওর ছেলের লিঙ্গকে না দেখার ভান করে, কিন্তু আহসান ওকে দেখে ফেলেছে যে ওর মা ওর লিঙ্গের দিকে তাকিয়েছিলো, কিন্তু এর চেয়ে ও বড় ব্যাপার ছিলো সাবিহার জন্যে, সেটা হলো, উফঃ ওর ছেলের লিঙ্গটা কি ভীষণ বড় আর মোটা হয়ে উঠেছে সেটা দেখে। সাবিহা ওর চোখের দেখাকে মাথার ভিতরে ঢুকতে বাধা দিয়ে ওর গলা একটু কেশে পরিষ্কার করে নিলো।
একটু ক্ষন চুপ থেকে সাবিহা আদেশ দিলো, “শুন, ওই ক্রিমটা তোর লিঙ্গে ভালো করে, বিশেষ করে লিঙ্গের মাথা সহ এর চারপাশে যেই খাঁজটা আছে, সেখানে মাখিয়ে নে, তারপর ধীরে ধীরে ওটাকে তোর আঙ্গুল দিয়ে আলতো করে মুঠো করে ধরে উপর নিচ করতে শুরু কর…”-সাবিহার নিজের চোখ মুখ লাল হয়ে উঠলো ছেলেকে মাস্টারবেট করা শিখাতে গিয়ে।
আহসান তখনই বেশ দ্রুত বেগে মাস্টারবেট করতে শুরু করলো, ওর হাতের উপর নিচের সাথে চাপড় মারার মত একটা শব্দ শুনতে পেল সাবিহা, সেটা যে ওর হাতের সাথে আহসানের লিঙ্গের তৈলাক্ত ঘর্ষণের কারনে তৈরি হচ্ছে, সেটা ও বুঝতে পারলো সাবিহা, ছেলের মুখ থেকে একটা চাপা গোঙ্গানি ও শুনতে পেল সে, “ওমঃ”।
“এভাবে না বোকা ছেলে…আর ও ধীরে ধীরে কর। যৌনতাকে একটু একটু করে উপভোগ করতে হয়, এতো দ্রুত মাস্টারবেট করে না…শরীরে যৌন উত্তেজনাকে আর ও ধীরে ধীরে উঠিয়ে বাড়াতে হবে, কারন উত্তেজনাকে চরমে নিয়ে যাওয়াট ই হচ্ছে গুরত্তপূর্ণ…”-সাবিহার কথায় আহসানের হাতের গতি কমলো কিন্তু ওর মুখ থেকে হতাশার একটা শব্দ শুনতে পেলো সে। “তোর প্রিয় কোন জিনিষের কথা কল্পনা কর, তাহলে দেখবি তোর উত্তেজনা ধীরে ধীরে আর ও বাড়বে…”-সাবিহার এই কথার সাথে সাথে খুব নিচু স্বরে অনেকটা ফিসফিস করে উত্তর দিয়ে দিলো আহসান, “তুমি…”
সাবিহার সমস্ত শরীর যেন কেঁপে উঠলো, যতই নিচু স্বরে আহসান উত্তরটা দিক না কেন, সেটা ওর মায়ের কান ঠিকই ধরে ফেলেছে, যদি ও সে কথাটা না শুনার ভান করে আছে, সাথে সাথে সাবিহা নিজের তলপেটে ও একটা যৌনতার মোচড় অনুভব করলো।
সাবিহা অনুভব করলো যে ওর যৌনাঙ্গের ঠোঁটে রক্ত প্রবাহ খুব বেড়ে গেছে, ওর হাত দুটি নিজে থেকেই ওর দু পায়ের ফাকের দিকে রওনা হয়ে গেছে। সাবিহার কাছে ছেলের মুখ থেকে তুমি শব্দটি শুনার পর যেন ওর সাড়া পৃথিবী উলটপালট হয়ে গেছে, ও যেন পাগল হয়ে গেছে, ওর হাত নিচে পরা পাতলা জাঙিয়ার উপর দিয়েই নিজের যোনিকে মুঠো করে ধরলো।
“আমার বীর্যপাত হয়ে যাবে মনে হয়…”-আহসান বলে উঠলো।
“না, না, এখনই না, হাত সরিয়ে নে, তোর লিঙ্গের উপর থেকে হাত সরিয়ে ফেল, উত্তেজনা একটু কমলে আবার শুরু কর, আমি যখন বলবো, তখন তুই বীর্যপাত করবি, এর আগে নয়, ওকে?”-সাবিহার গলা আশ্চর্য রকম শান্ত, যেন ওর শরীরে বহমান যৌন উত্তেজনা কিছুতেই ওর গলার উপর কোন প্রভাব বিস্তার করতে পারে নাই।
আহসানের মুখ থেকে আবার ও হতাশাজনক শব্দ বের হলো, তবু ও ষে হাত সরিয়ে নিয়েছে ওর লিঙ্গের উপর থেকে।
কয়েক মুহূর্ত পরে সাবিহা আবার বলে উঠলো, “হুম, আবার শুরু কর, কিন্তু ধীরে ধীরে… মনে থাকে যেন…”-এইবার যেন ওর মা কি চাইছে, সেটা আহসান বুঝতে পারলো।
এভাবে বার বার আহসান চরম সময়ের দিকে এগিয়ে যায়, আর ওর মায়ের বাধার কারনে চরম সুখ থেকে নিজেকে বঞ্চিত করে ফেলে।
“থাম, আহসান, এইবার তোর লিঙ্গের মাথা থেকে মুঠো সরিয়ে আঙ্গুলের পেট দিয়ে লিঙ্গের মাথার চার পাশের যেই খাঁজ আছে ওখানে পুরোটা গোল করে ঘষে দে, লিঙ্গের পিছনে যে একটা খাড়া লম্বা দাগের মত থাকে, সেটাকে আঙ্গুলের পেট দিয়ে উপর থেকে নিচে পর্যন্ত ঘষে দে, মাঝে মাঝে লিঙ্গ থেকে হাত সরিয়ে লিঙ্গের নিচে যে অণ্ডকোষের থলি আছে, সেটাকে মুঠো করে ধরে একটু চাপ দিয়ে আবার ছেড়ে দে, এর পর আবার লিঙ্গকে মুঠো করে ধরে উপর নিচে ধীরে ধীরে খেঁচে দিতে থাক…যখনই তোর মনে হবে যে চরম সময় ঘনিয়ে আসছে, তখনই থেমে যাবি, এভাবে নিজের শরীরকে তোর বীর্যপাতের জন্যে প্রস্তুত করতে থাকবি বারে, বারে…দেখবি সাড়া শরীরে বার বার সুখের একটা উত্তেজনা ছড়িয়ে যাবে একটু পর পর, যেই আনন্দ তুই একবার বীর্যপাত করে পেতি, সেই আনন্দ তুই অনেকবার করে পাবি একটু পর পর, শুধু শেষ বীর্যপাতের আনন্দ পাবি শুধু একবার, একদম শেষে…”-সাবিহা বলে দেয়া নির্দেশনা মেপে মেপে চলতে লাগলো আহসান। একটু ও এদিক সেদিক না করে একবার সুখের গোঙানি, আবার মাষ্টারবেট থামিয়ে একটা হতাশার নিঃশ্বাস ফেলা, এভাবে প্রায় ২০ মিনিট পর্যন্ত চললো।
আহসান একটু পর পর বলছিলো, “ওহঃ আম্মু, প্লিজ, আমাকে বীর্যপাত করতে দাও, আমি আর পারছি না উত্তেজনাকে কন্ট্রোল করতে…”- বার বারই সাবিহা একটা বকা দিয়ে ছেলেকে থামিয়ে যাচ্ছেন, অবশেষে ২০ মিনিট পরে সাবিহার মনে হলো, যে প্রথম দিনের জন্যে যথেষ্ট হয়েছে, তাই এখন ওকে বীর্যপাত করার অনুমতি দেয়া যেতে পারে। কারন ছেলেকে বীর্যপাত করতে দিতে ওর নিজের ও যেন অপেক্ষা সইছে না, জওয়ান অল্প বয়সী ছেলের বীর্যপাত দেখার জন্যে সাবিহার মন আকুলি বিকুলি করছে।
“ঠিক আছে, সোনা, এইবার তুই জোরে জোরে হাত মার, আর বীর্য বের করে ফেল…”-কথাটি বলার সময় যেন সাবিহার গলা কেঁপে উঠলো, যেন ছেলে বীর্যপাত করছে না, সে নিজেই বীর্যপাত করছে, এমন মনে হচ্ছে ওর কাছে।
৩০ সেকেন্ডের মধ্যেই সাবিহা ছেলের গুঙ্গিয়ে উঠার শব্দ শুনতে পেলো, সাথে সাথে সাবিহা নিজের দু পা কে একত্র করে চেপে ধরলো, যেন ওর কম্পিত রসে ভরা যোনীর কম্পন থামানো যায়।
ছেলের প্রতিটি গোঙানি যেন সাবিহার দু পা কে আরও বেশি করে দুর্বল করে দিচ্ছিলো, আর ওর যোনীর ভিতরে রসের ফল্গুধারা বের হবার জন্যে সংকোচিত ও প্রসারিত হতে শুরু করলো।
এর পরে একটা জোর গোঙ্গানির সাথে আহসান ওর বীর্যপাত শুরু করলো, সাবিহা কোনভাবেই নিজেকে আর ধরে রাখতে পারলো না, ছেলের বড় আর মোটা লিঙ্গের কম্পিত সেই বীর্যপাত ওর নিজের চোখে একটু না দেখলে যেন চলছিলো না, ঘাড় কাত করে সাবিহা চোখ বড় করে দেখে নিলো, ছেলের বড় আর মোটা শক্ত পুরুষাঙ্গটা কি ভীষণভাবে ফুলে উঠে ভলকে ভলকে সাদা বীর্যের ফোঁটা বের করে ফেলছে ওর সামনে থাকা পাথরের উপরে।
সেদিকে তাকিয়ে সাবিহার নিঃশ্বাস আটকে গেলো ওর বুকের ভিতরে, দুই পা কে আবার সর্ব শক্তি দিয়ে কেচকি দিয়ে ধরে কাঁপতে কাঁপতে সাবিহার ও গুদের রাগ মোচন হয়ে গেলো, ছেলের বাড়ার বীর্যপাত দেখতে দেখতে।
সৌভাগ্যবশত আহসান চোখ বন্ধ করে ওর এই দীর্ঘ সময়ের রমন সুখের স্বাদ নিচ্ছিলো তাই সাবিহা এই যাত্রায় বেঁচে গেলো, নাহলে লজ্জায় ওকে মুখ লুকাতে হতো। সাবিহা লক্ষ্য করলো যে আজকের মতন এমন তীব্র রাগ মোচন ওর শেষ কবে হয়েছে, মনে করতে পারলো না সে। ও যেন ওর বসা অবস্থা থেকে কাত হয়ে পড়ে যাবে মনে হচ্ছিলো।
আহসান বেশ অনেকটা সময় চোখ বন্ধ করে বসে রইলো। আর সাবিহা ঘাড় ঘুরিয়ে দেখছিলো ছেলেকে, ওর ফেলে দেয়া বীর্যের ফোঁটাগুলি ওর সামনে রাখা পাথরের উপর ছিলো। ওর ইচ্ছে করছিলো ওই বীর্যের ফোঁটাগুলিকে হাতে ধরে দেখে।
আবার ইচ্ছে করছিলো, ছেলের কিছুটা নেতানো বাড়াটাকে ধরে চুমু খায়, বা ওই বীর্যগুলিকে নাকের কাছে নিয়ে ঘ্রান শুঁকে বা এখনই আবার যোনিতে আঙ্গুল ঢুকিয়ে আবার একটা তীব্র রাগ মোচন করে। কিন্তু হায়রে সমাজের শিক্ষা, সেটাকে যে এখন ও ভুলে পুরোপুরি আদিম মানুষ হতে পারে নি ওরা কেউই।
ধীরে ধীরে আহসান চোখ খুললো, আর ওর মাকে ওর দিকে তাকিয়ে থাকতে দেখলো। এর লাজুক হাসি এসে গেলো আহসানের ঠোঁটের কোনে, “আম্মু, আজকেরটা একদম অসাধারন…এমন উত্তেজনা এর কোনদিন হয় নি আমার, আর বীর্যপাতের সময় মনে হচ্ছিলো যেন আমার মাথার ভিতরে হাজারো আলোর ঝলকানি, এমন তীব্র সুখ হয় এই ছোট্ট কাজে, আজ জানলাম। আম্মু, তোমাকে অনেক ধন্যবাদ…”
সাবিহা ছেলের হাসির উত্তরে একটা ছোট্ট হাসি উপহার দিলো, আর চোখ আবার ও ছেলের নরম হয়ে যাওয়া লিঙ্গের উপর নিয়ে ওকে বললো, “কাপড় পরে ফেল, সোনা…”০কথাটি বলার পরে ও সাবিহা যেন চোখ ফিরাতে পারছিলো না ওর এই দীর্ঘ জীবনে দেখা দ্বিতীয় পুরুষাঙ্গটির উপর থেকে।
মনে মনে ভাবছিলো সাবিহা যে, বাকেরের লিঙ্গের চেয়ে ও আহসানের লিঙ্গটা এতো বেশি বড় আর মোটা হলো কিভাবে? অনেক বছর আগে যখন আহসান ছোট ছিলো, আর সাবিহা ওকে গোসল করিয়ে দিতো, তখন ও ওর লিঙ্গটা যে এমন বড় আর মোটা হয়ে উঠবে ভাবতে পারে নি সে।
জীবনে স্বামী ছাড়া আর কারো লিঙ্গ দেখে নি সাবিহা। আজ নিজের আত্মজার উত্থিত লিঙ্গ দেখে বার বার যেন কামনার কাছে পরাজিত হয়ে পড়ছিলো সে। ছেলের লিঙ্গের উপর থেকে যেন চোখ সড়াতে পারছিলো না, যতক্ষণ পর্যন্ত আহসান ওর লিঙ্গটাকে পড়নের কাপড়ের নিচে ঢুকিয়ে না ফেললো।
তবে একটা ভালো হয়েছে, যে আহসান এখন ও বুঝে না যে ছেলেদের লিঙ্গের উপর ও মেয়েদের অনেক বড় একটা আকর্ষণ আছে, সে শুধু জানে যে, মেয়েদের শরীরের উপর ছেলেদের আকর্ষণ আছে। এই কারণে মায়ের এই দীর্ঘ সময় ধরে ওর লিঙ্গের দিকে তাকিয়ে থাকাতে কিছুই মনে আসে নি ওর।
কাপড়ের নিচে লিঙ্গ ঢুকিয়ে আহসান আবার ওর লাজুক কিউট হাসিটা ফেরত নিয়ে আসলে ওর ঠোঁটের কোনে আর ওর আম্মুর দিকে তাকিয়ে নরম স্বরে জানতে চাইলো, “আম্মু, আমরা এই রকম কি সামনে আরও করবো?”- ছেলের কথার ভঙ্গীতে সাবিহা হেসে ফেললো। মনে মনে নিজেকে জিজ্ঞেস করলো যে ওদের কি এই রকম আরও করা উচিত? নাকি করতে পারার কথা? নিশ্চিত হতে পারলো না সে, কারন আজ যা সে করলো, সেটা কি ও যেই সমাজে থেকে এসেছে এতদিন, সেই সমাজে কেউ কল্পনা করতে পারবে? সোজা হয়ে দাড়িয়ে ছেলেকে হাত ধরে নিজের বুকের সাথে মিশিয়ে ওর কপালে একটা আদরের চুমু এঁকে দিলো সে, আর মুখে বললো, “দেখা যাক, সোনা…এখন তুই চলে যা বাড়ির দিকে, আমি স্নান সেরে নিয়ে আসছি একটু পরে। আহসান চলে যেতে উদ্যত হয়েই আবার ফিরে আসলো ওর মায়ের কাছে, মায়ের কপালে প্রথম একটি চুমু দিয়েই আবার সোজা পরের চুমুটা ওর মায়ের ঠোঁটের উপর দিলো সে। যদি ও এমন করার কথা না, কিন্তু আজ যেন আহসান ধরেই নিলো যে, সে মায়ের ঠোঁটে চুমু দিতে পারবে। “তোমাকে আবারো ধন্যবাদ জানাচ্ছি আম্মু, সব কিছুর জন্যে…এই দ্বীপের তুমিই শ্রেষ্ঠ আম্মু…”
সাবিহার তলপেটে আবারো যেন কি একটা মোচড় মেরে উঠতে লাগলো, সে হেসে কপট রাগের ভঙ্গীতে বললো, “শুধু এই দ্বীপে?”
“এই দ্বীপটাই তো এখন আমার পৃথিবী, আম্মু, এর বাইরে তো কিছু নেই, তাই তুমিই হচ্ছো এই দ্বীপের সেরা আম্মু…”-এই বলে আহসান ঘুরে দাড়িয়ে চলে যেতে লাগলো আর সাবিহা ছেলের সেই গমন পথের দিকে তাকিয়ে ভাবতে লাগলো কি হয়ে গেলো আজ ওদের মাঝে।
যদি ও সাবিহ বেশিরভাগ সময় ওদের ঘরের কাছের ঝর্নাতেই গোসল করে, কিন্তু মাঝে মাঝে ইচ্ছে হলে পড়ালেখার পরে এই ঝর্ণার পানিতে ও শরীর ভিজিয়ে রেখে স্নান সেরে নেয়। এই ঝর্নাটা অপেক্ষাকৃত বড়, আর সামনে একটা পুকুরের মত গভীর জলাশয় আছে, তাই মাঝে মাঝে ইচ্ছে করলে সাবিহা এটাতেই ওর গোসল সেরে একেবারে বাড়ি ফিরে।
মায়ের আদেশ মেনে আহসান বাড়ির পথ ধরলো, আর সাবিহা ওখানেই ওর কাপড় খুলে নেংটো হয়ে পানিতে ঝাঁপ দিলো। ঠাণ্ডা পানিতে শরীর ডুবিয়ে এইবার পানির নিচে ভালো মত নিজের যোনিটাকে খামচে নিলো সে। ঠাণ্ডা পানির নিচে ওর দুধের বোঁটা দুটি এখন ও শক্ত হয়ে আছে উত্তেজনায়, সে দুটিকে পানিতে ডুবিয়ে একটু আদর করে মুচড়ে দিলো সে।
যোনীর ভিতরে আঙ্গুল চালনা করতে করতে ওর মনের পর্দায় ভেসে উঠলো ছেলের শক্ত বড় লিঙ্গটা আর ওটা থেকে বের হওয়া অনেকগুলি সাদা থকথকে বীর্য।
0 Comments