আহসান পাশে এসে বসতেই সাবিহা খপ করে ওর লিঙ্গটাকে হাতে ধরলেন। “এই যে ধরলাম আমি তোর লিঙ্গ, এটাই কি তুই চেয়েছিলি? মা কে দিয়ে তোর লিঙ্গ ধরাবি? আমি তোর লিঙ্গ ধরলে কি তোর খুব ভালো লাগবে?”-সাবিহা নিজের শরীরে দারুন এক যৌন উত্তেজনা বোধ করছে, কখন যে সে কি করে বসে বলা যায় না।
“ভালো লাগছে, আম্মু, খুব ভালো লাগছে, আমার মনে আর শরীরে শুধু এখুন একটাই আকাঙ্ক্ষা যেন তোমার সাথে আমি সেক্স করতে পারি, কিন্তু তুমি আমাকে করতে দিচ্ছো না বার বার, তাই মনে হচ্ছে যে লিঙ্গ ঢুকানো ছাড়া আর সব কিছু যেন পাই আমি, তাহলে আমার মনের আবেগ কিছুটা হলে ও শান্ত হবে, এই যে তুমি আমার লিঙ্গ ধরলে, এখন তো আমি নিজের কাছে বলতে পারবো যে এই জীবনে কোন মেয়ে আমার লিঙ্গ ধরেছে, না ধরলে এই আত্মতৃপ্তিটুকু আমি কিভাবে পেতাম, বলো?”-আহসান ওর মনের কথা খুলে বললো ওর আম্মুকে।
সাবিহা ছেলেকে দাড় করিয়ে দিয়ে ওর সামনে নিজে হাত মুড়ে বসে ওর লিঙ্গটাকে নিজের কোমল কোমল আঙ্গুল দিয়ে মুঠো করে ধরলো, “আমি কি করবো সোনা, একদিকে আমার সাড়া জীবনের শিক্ষা, সংস্কৃতি, ধর্ম, অন্য দিকে, তোর আব্বু, আর অন্য এক দিকে তুই…আমি কি করবো বুঝে উঠতে পারছি না, তোকে মানা করতে যে আমার বুক ফেটে যায়, সেটা কিভাবে বুঝাবো আমি তোকে।
আবার তোর আব্বুকে না জানিয়ে যদি তোকে আমি আমার সাথে সেক্স করতে দেই, তাহলে সেটা হয়ে যাবে তোর আব্বুর সাথে আমার চরম প্রতারনা, চরম বিশ্বাসঘাতকতা, এতো বছর নিজের শরীরের ক্ষুধাকে চাপা দিয়ে রেখে এখন তোর আব্বুর সাথে আমি প্রতারনা করি কিভাবে, আর মা ছেলের সেক্স যে এই পৃথিবীর সবচেয়ে নোংরা কাজ, সবচেয়ে ঘৃণিত অপরাধের কাজ, এটা পাপ করতে যে আমার মন সায় দিচ্ছে না…এই যে তোর এতো বড় মোটা লিঙ্গটাকে দেখে আমার কাছে কি ভালো লাগছে, সেটা আমি তোর কাছে তো মন খুলে প্রকাশ ও করতে পারছি না…বার বার মনে হচ্ছে, তুই আমার পেটের সন্তান, আমার ছেলে, তোর লিঙ্গটা এতো সুন্দর, এতো কামনাময়, দেখে যে কোন মেয়ের লোভ জাগবে, তোর সাথে সেক্স করতে চাইবে…মনের সেই অবাধ্য কামনাকে প্রত্যাখ্যান করতে আমার যে কষ্ট হয়, সেটা একটু বুঝতে চেষ্টা কর তুই…”
সাবিহা কথা বলতে বলতে ছেলের লিঙ্গটাকে দুই হাত দিয়ে ধরে টিপে টিপে আদর করছিলো, ওটার মুণ্ডিটাকে ও মুণ্ডির খাঁজকে নিজের হাতের আঙ্গুল দিয়ে আদর করছিলো সে। শুধু লিঙ্গ না, লিঙ্গের নিচে যে বড় বড় দুটি অণ্ডকোষ ঝুলে আছে, ঠিক যেন একটা বড় ষাঁড় হয়ে উঠেছে ওর ছেলে, যেই ষাঁড় তার এই অণ্ডকোষের ভিতরে সঞ্চিত শক্তিশালী বীর্যগুলিকে কোন এক উর্বর নারীর জরায়ুতে ঢেলে দেয়ার জন্যে তৈরি। ছেলের সূঠাম দুই উরুকে হাত বুলিয়ে আদর করতে করতে কথাগুলি বলছিলো সাবিহা।
“বুঝতে পারি আম্মু, একটু একটু ঠিকই বুঝতে পারি আমি, তুমি ও যে চাও, আমার লিঙ্গটাকে তোমার যোনীর ভিতর ঢুকাতে…আমার সাথে সেক্স করতে, সেটা আমি ও বুঝতে পারি…কিন্তু আব্বুর ভয়ে তুমি রাজি হচ্ছো না…আমার চাহিদার কথা ও যে তুমি বুঝো, সেটা ও আমি বুঝতে পারি…কিন্তু, দেখো আম্মু, আমরা কোথায় আছি, কোন পরিস্থিতি আমাদেরকে এসব করার জন্যে চাপ দিচ্ছে, আমার যৌবন এসে গেছে, এই দ্বীপে আর কোন মেয়ে নেই তুমি ছাড়া, এই দ্বীপ থেকে উদ্ধার পাবার কোন আশা ও নেই, আব্বু দিন দিন বুড়ো হয়ে যাচ্ছে, তোমার শরীরের চাহিদা মত আব্বু সব কিছু করতে পারে না, এতো সব কিছু চিন্তা করলে, তোমার সাথে আমার সেক্স করার জন্যে তো কারণ খুঁজতে হয় না আমাদের…”-আহসানের প্রতিটি কথায় যথেষ্ট যুক্তি আছে, কিন্তু সাবিহা নিরুপায়। বিবাহিত জীবনের চুক্তি সে সম্পূর্ণভাবে লঙ্ঘন করতে পারবে না বাকেরের অনুমতি ছাড়া।
“আচ্ছা, আম্মু, এভাবে তো আমাদের দিন চলতে পারে না, এক কাজ করত পারি আমরা, দুজনে, মিলে আব্বুর সামনে অল্প অল্প করে আদর ভালোবাসা প্রকাশ করে, আব্বুকে বুঝিয়ে দেই যে, তোমার আর আমার ইচ্ছা কি…”-সাবিহা ছেলের কথা শুনে চোখ বড় করে উপরের দিকে তাকালো, সেখানে আহসানের চোখেমুখে দুষ্টমির কোন চিহ্ন নেই, বেশ গুরুত্ব সহকারের আহসান কথাটা বলেছিলো।
“কি বলছিস? কি করতে চাস তুই তোর আব্বুর সামনে?”-সাবিহা ছেলের মনের কথা ধরতে পারলো না পুরোপুরি।
“মানে, অল্প অল্প করে, ধীরে ধীরে, আমি আব্বুর সামনে তোমাকে জড়িয়ে ধরলাম, তোমাকে ঠোঁটে চুমু দিলাম, তুমি ও আমাকে চুমু দিলে, আব্বুর সামনে মাঝে মাঝে তোমার বুকে ও হাত দিলাম আমি, মানে একটু একটু করে, দেখবো যে আব্বু কি করে, উনি কি চিতকার করে রাগে পাগল হয়ে যায়, নাকি অন্য কিছু করে…মানে আব্বুকে বুঝিয়ে দিতে হবে, আমাদের কথা আর আচরন দিয়ে যে তুমি আর আমি দুজনেই কি চাই?”-আহসান বেশ সুন্দর বুদ্ধি বের করলো, এই রকম একটা পরীক্ষা আহসান আর সাবিহা মিলে করতেই পারে, কিন্তু, সাবিহা ভয় পায়, বাকের যদি রাগের চোটে ছেলেকে মার দেয়, বা ওর গায়ে হাত তুলে ফেলে, তখন কি হবে। বাকেরের ছেলে তো চুপ করে বসে থাকবে না, থখন ওর সামনে বাবা আর ছেলে মারামারি করবে, আর সে চেয়ে চেয়ে দেখবে? এই রকম বড় ঘটনার জন্যে কি সাবিহা মানসিকভাবে প্রস্তুত? না, প্রস্তুত নয়, না, সাবিহা এই রকম বড় রিস্ক নিতে পারবে না এখনই। আরও কিছুদিন যাক, দেখা যাক কি হয়।
“আচ্ছা, ওসব নিয়ে পরে ভাবা যাবে…”-বলে সাবিহা ইচ্ছে করেই আহসানের লিঙ্গের মাথায় একটু আলতো চুমু খেয়ে সড়ে গেলো আর নিজের কাপড় খুলতে শুরু করলো, আহসান ও সাহায্য করলো ওর মা কে, যেহেতু কাপড় পড়া ও খোলার জন্যে সাবিহার একটি হাত এখন ও অকেজো হয়ে রয়েছে।
মায়ের পোশাক খুলে পুরো নেংটো করে আহসান প্রথমেই ঝাঁপীয়ে পরলো ওর মায়ের দুধের উপর, সে দুটিকে সামনে থেকে, দু হাতে মুঠো দিয়ে খামছে খামছে ধরে টিপে দুধের বোঁটা নিজের মুখে ঢুকিয়ে চুষে দিতে লাগলো সে। সাবিহা যেন ছেলেকে দুধ খাওয়াতে বসেই ওর যোনীর রস ছেড়ে দিবে এমন মনে হচ্ছিলো। “উফঃ আম্মু, তোমার দুধ দুটি এতো নরম, এমন ডাঁসা, শুধু টিপতে ইচ্ছে করে…”-আহসানের সুখের প্রকাশ শুনে সাবিহা বলে উঠলো, “টিপ না ভালো করে, কে মানা করেছে তোকে…আমার দুধ দুটিকে তেমন কেউ তো টিপে না যে ঝুলে যাবে…”।
মায়ের উৎসাহ পেয়ে ছেলে দ্বিগুণ উৎসাহ নিয়ে চুষতে শুরু করলো মাই দুটিকে, পালা করে একটির পর অন্যটি, এভাবে চুষে দিতে লাগলো আহসান, আর সাবিহা এক হাতে ছেলের লিঙ্গটাকে ধরে রেখে একটু পর পর চাপ দিয়ে পরীক্ষা করছিলো ওটার কাঠিন্য। এর পরে সাবিহার দুধের চারপাশে চুমু দিতে লাগলো আহসান, চুমু দেয়ার এক পর্যায়ে ওর মুখ চলে এলো, সাবিহার বগলের কাছে, ঘামে ভেজা স্যাঁতসেঁতে বগলের ঘ্রান পেয়ে আহসানের লিঙ্গের মাথা দিয়ে মদন রস বের হতে শুরু করলো। “কি করছিস? ওখানে ঘাম আছে যে, ওই রকম নোংরা জায়গায় কেউ মুখ লাগায়?”-সাবিহা ছেলেকে বাধা দেবার জন্যে বললো।
“না, আম্মু, একটু ও ময়লা নেই, বরং কি সুন্দর ঘ্রান, নাকে লাগতেই আমার লিঙ্গটা যেন উত্তেজনার ফেটে যাবে এমন মনে হচ্ছে…”-আহসান ওর মায়ের কথার উত্তর দিয়ে মন দিয়ে সাবিহার দুই বগলে পালা করে চুমু দিতে দিতে, ওখানে জিভ লাগিয়ে চাটতে শুরু করলো। সাবিহার শরীর ও যেন কামে ফেটে পড়বে এমন মনে হচ্ছে। সাবিহার মুখ দিয়ে একটু পর পর সুখের গোঙানি বের হচ্ছে। ছেলে বগল চেটে যখন মুখ তুলে ওর দিকে তাকিয়ে হাসি দিলো, তখন সাবিহা ছেলের ঠোঁটে নিজের ঠোঁট ডুবিয়ে দিলেন। দুজনের প্রনয় উচ্ছ্বাসের চুমু চললো বেশ কিছু সময়।এর পড়ে আহসান ওর মায়ের দু পা ফাক করে নিজের মাথাকে নিয়ে গেলো মায়ের যোনীর কাছে। আজ সে এই সুন্দর অনন্য অসাধারন যোনিটাকে ধরার অনুমতি পেয়েছে, তাই খুশির যেন সীমা নেই ওর। দুই হাত দিয়ে ধীরে সে মায়ের যোনির বড় ফুলো ঠোঁট দুটিকে ধরলো।
সেদিন ওর মা যোনি ফাক করে ওকে দেখিয়েছিলো ভিতরটা, আজ সে নিজে ধরে দেখছে, নারী জীবনের শ্রেষ্ঠ সম্পদকে। যেই সম্পদের জন্যে এই পৃথিবীর তাবত পুরুষ এসে মেয়েদের দু পায়ের ফাঁকে হামলে পড়ে, সেই দারুন যোনিটা এখন ওর হাতের মুঠোর ভিতরে।
“আহঃ কি নরম তোমার যোনিটা, আম্মু, আমি ভেবেছিলাম তোমার দুধ দুটি বুঝি বেশি নরম, এখন তো দেখছি যোনিটা বেশি নরম, যেন একটা ফুলো পাউরুটির মত ফুলে আছে…আহঃ ভিতরে রসের বন্যা বইছে যে আম্মু, খুব উত্তেজিত হয়ে গেছো তুমি, তাই না, আমার হাত তোমার এই সুন্দর যোনিতে লাগতেই…”।
সাবিয়াহ কামঘন চহে চেহেল্র চকেহ্র দিকে তাকিয়ে মাথা নেড়ে হ্যাঁ জানালো, ওর সাড়া শরীরে মুচড়ানি শুরু হয়ে গেলো, ওর মনে হচ্ছে যে যে কোন সময় ওর যোনীর রাগ মোচন হয়ে যাবে। আহসান দু চোখ মেলে যোনীর ঠোঁট দুটিকে ধরে ধরে টিপে টিপে ফাক করে করে দেখছে, সেই যোনিটাকে, যেখান দিয়ে সে একদিন বের হয়ে এই পৃথিবীর আলো দেখেছে।
“ভালো লাগছে তোর মায়ের যোনিতে হাত দিতে পেরে…?”-সাবিহা প্রশ্ন করলো ছেলেকে, যদি ও এটা বলার মত কোন কথাই নয়। কারন আহসানের উচ্ছ্বাস ও আগ্রহ চোখে পড়ার মতই।
“হ্যাঁ, আম্মু, খুব ভালো লাগছে, আজ মনে হচ্ছে এই দ্বীপে এসে পড়াটা আমার সার্থক হয়েছে, না হলে আমি কোনদিন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ যোনিটা দেখতে পারতাম না…আমি বাজি ধরে বলতে পারি আম্মু, তুমি এই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ নারী, যে কিনা মাতৃত্ব, নারীত্ব আর যৌনতা তিন দিক থেকেই সমস্ত নারীর উপরে, আমার খুব গর্ব হচ্ছে আম্মু, যে আমি তোমার ছেলে…এই দ্বীপে এসে পড়ার কারনে আমার মনে যত কষ্ট ছিলো, সব আজ দূর হয়ে গেলো…”-আহসানের বলা প্রতিটি কথা যেন সাবিহাকে নাড়িয়ে দিচ্ছে, ওর বুকের ভিতরে ছেলের জন্যে আবেগ ভালোবাসা যেন আরো বেশি করে উথলে উঠছে। ছেলের কথা শুনে সাবিহা নিজের যোনিকে আরও সামনের দিকে ঠেলে দিলো, দু পা কে আরও বেশি করিয়ে ছড়িয়ে দিলো, যেন ছেলে আর ও ভালো করে ওর যোনীর কাছে আসতে পারে, ওটাকে নিয়ে মনে সাধ মিটিয়ে খেলতে পারে।
“খেল সোনা, তোর আম্মুর যোনিটাকে নিয়ে খেল, তোর মনের সাধ মিটিয়ে ওটাকে আদর কর, এই ফুটো দিয়েই তুই পৃথিবীতে বের হয়েছিলি, এটা দিয়েই তোর আব্বুর লিঙ্গ আমার যোনিতে ঢুকে উনার বীর্য আমার শরীরে ঢুকে তুই তৈরি হয়েছিস, এখন ও এখান দিয়েই তোর আব্বুর লিঙ্গটা ঢুকে…”-সাবিহা যেন সুখের ধাক্কায় কাতরে উঠলো, ওর গলা ধরে এলো, ছেলের হাতে নিজের নারী জীবনের শ্রেষ্ঠ সম্পদকে তুলে দিয়ে যেন খুব হালকা বোধ করছে আজ সে।
“ওহঃ আম্মু, এই ফুটো দিয়েই আব্বু লিঙ্গ ঢুকায়? ওহঃ খোদা, আমার লিঙ্গটা ও যদি এখান দিয়ে ঢুকতে পারতো, আম্মু,, ওহঃ খোদা…তুমি কেন এমন নিয়ম বানালে যে ছেলের লিঙ্গ মায়ের যোনিতে ঢুকতে পারবে না…এমন সুন্দর যোনীর ভিতরেই তুমি নিশ্চয় বেহেস্তকে লুকিয়ে রেখেছো, সেই জন্যে ছেলেদের লিঙ্গকে ঢুকতে দাও না…আম্মু, আমি আঙ্গুল ঢুকাই তোমার যোনীর ফুঁটাতে, তুমি মাষ্টারবেট করার সময়ে যেভাবে ঢুকাও?”-আহসানের মনের খেদ বা আফসোস শুনে সাবিহার যোনীর রস আরও বেশি করে বের হতে লাগলো।
ছেলের কথার উত্তরে সাবিহা জবাব দিলো, “হ্যাঁ রে দুষ্ট ছেলে, তোর মায়ের যোনিতে তোর লিঙ্গ তো ঢুকাতে পাড়বি না, তোর হাতের দুটো আঙ্গুল ঢুকিয়ে ভিতরটাকে নাড়িয়ে দে, তোর আম্মু রস এখনই বের হবে রে সোনা, আমি যে আর পারছি না, আমার দুষ্ট আদুরে ছেলেটা ওর আম্মুর যোনি নিয়ে কিভাবে খেলছে! ওহঃ খোদা, আমি ও যে আর পারছি না…ছেলের কাছে নিজের যোনি মেলে ধরে নিজের যৌন সুখ আদায় করতে হচ্ছে ছেলেকে দিয়ে, এ কি তোমার পুরস্কার নাকি শাস্তি জানি না গো খোদা…”-সাবিয়াহ উপর আকাশের দিকে তাকিয়ে যেন উপরওলার কাছেই নিজের প্রশ্ন রাখলো।
আহসান ওর আম্মু কথা শুনেই দুটো আঙ্গুল ভিতরে ঢুকিয়ে নাড়াতে লাগলো, আর অন্য হাতের আঙ্গুলের পেট দিয়ে মায়ের যোনীর উপরের ক্লিট টাকে ঘষে দিতে শুরু করলো, “ওহঃ আম্মু, তোমার যোনীর ভিতরটা কি গরম, আর কি রকম ভেজা, যেন রসে জবজব করছে…ভিতরতা যেন কাঁপছে, যেন আমার আঙ্গুল নয়, আমার লিঙ্গটাকেই ডাকছে গো আম্মু…”-আহসান কথা বলতে বলতে ওর মায়ের মেলে ধরা যোনীর ভিতরে ওর দুটো আঙ্গুল ঢুকাতে আর বের করতে শুরু করলো, সাবিয়াহ্র যেন নিঃশ্বাস আটকে যাচ্ছে, ছেলের হাতের স্পর্শেই যেন ওর রাগ মোচন হয়ে যাবে। হলো ও তাই, শরীর কাঁপিয়ে সুখের সিতকার আর গোঙানি ছাড়তে ছাড়তে সাবিহা ওর যোনীর রস ছেড়ে দিলো। আহসান ওর মাকে সঙ্গ দিয়ে গেলো, শেষ কাঁপুনিটুকু পর্যন্ত।
মায়ের শরীর স্থির হওয়ার পরে আহসান ওর হাত বের করে আনলো, ওর আঙ্গুল সহ হাতের পুরো তালু যেন রসে মাখামাখি হয়ে আছে, ওর মায়ের যোনীর রস, এটা মনে হতেই আহসান সেই হাতকে নিজের মুখের কাছে নিয়ে আগে জিভ দিয়ে ওটার স্বাদ পরীক্ষা করলো, দারুন সুস্বাদু সেই স্বাদ পেয়ে সে নিজের পুরো হাত আর আঙ্গুল চেটে খেয়ে নিলো। সাবিয়াহ চোখ বন্ধ করে ছিলো, তাই ছেলে এহেন কাজ চোখে পড়লো না তার।
আহসান ওর হাতকে আবার ও ওর মায়ের যোনীর কাছে নিয়ে আবার ও দুটো আঙ্গুল ঢুকিয়ে আঙ্গুলগুলিকে ভিজিয়ে আনলো, আঙ্গুল ঢুকানোর স্পর্শ সাবিহা চোখ বন্ধ করেই আবার ও একটা চাপা গোঙানি দিয়ে উঠলো। আহসান আঙ্গুল বের করে আঙ্গুলে মাখা রস চেটে নিয়ে আবার ও মায়ের যোনিতে আঙ্গুল ঢুকালো।
এভাবে বেশ কয়েকবার এই কাজ করে সে জীবনে প্রথম কোন নারীর যোনীর স্বাদ গ্রহন করলো, যদি ও সে যদি যোনিতে মুখ লাগিয়ে সরাসরি ওখান থেকে রস চুষে চেটে খেতে পারতো, থাওলে অনেক ভালো হতো, কিন্তু মাকে কোন রকম কষ্ট দিতে চায় না সে, মায়ের অবাধ্য ও হতে চায় না।আহসান ওর আম্যের যোনি থেকে হাত না সরিয়ে ওখানের ফুলো ঠোঁট দুটিকে মুঠো করে ধরে রাখলো। সাবিয়াহ চোখে মেলে ছেলের দিকে তাকালে একটা মিষ্টি হাসি দিয়ে আহসান বলে উঠলো, “আম্মু, তোমার যোনীর রস টা ও খুব মিষ্টি, এত মজার কোন জিনিষ আমি আগে কোনদিন খাই নি…তোমাকে অনেক ধন্যবাদ আম্মু…”
সাবিহা ও ছেলের কথায় হেসে উঠলো, “মায়ের তো রস বের করে দিলি, এই বার আয় আমি তোর লিঙ্গের রস বের করে দেই…”
“মানে, তুমি আমাকে মাষ্টারবেট করিয়ে দিবে?”-আহসানের চোখ বড় হয়ে গেলো ওর মায়ের কথা শুনে।
“হুম, সেটাই…”-সাবিহা সংক্ষেপে জবাব দিলো ও ধীরে ধীরে উঠে বসতে শুরু করলো।
“কিন্তু, আমার বীর্যটা কিন্তু তোমার যোনীর উপর ফেলবো, আম্মু…”-আহসান আবদার করলো।
“না, ওখানে না, অন্য জায়গায় ফেলবি আজ ওটা?”-সাবিহা সংক্ষেপে বললো।
“কোথায় আম্মু, তোমার গায়ে? না, প্লিজ, আম্মু তোমার গায়ে ফেলার চেয়ে তোমার যোনির উপর ফেলতে আমার বেশি ভালো লাগবে…”-আহসান আবদার জানালো।
সাবিহা হাঁটু গেঁড়ে ছেলের সামনে বসে ওর মুষল লিঙ্গটাকে নিজ হাতে ধরে উপরের দিকে তাকিয়ে ছেলের চোখে চোখ রেখে বললো, “আজ, তোর বীর্য ফেলবি আমার মুখের ভিতর…”। আহসানের চোখ বড় হয়ে গ্লেও ওর মায়ের কথা শুনে, ওর মায়ের মুখের ভিতর ফেলতে বলছে বীর্য, “ওহঃ খোদাঃ, এমন কথা আমি কোন ভাগ্য গুনে শুনলাম, কিন্তু আম্মু মুখের ভিতর ফেললে তোমার খারাপ লাগবে না? তুমি না বললে যে তুমি আব্বুর বীর্য কোনদিন মুখে নাও নি?”
“হুম, কিন্তু আজ তোরটা নিবো, তুই আমার প্রতি তোর যেই ভালোবাসা প্রকাশ করেছিস, সেই জন্যে আজ তোর বীর্য আমার মুখে নিবো, আর শুধু মুখেই নিবো না, আজ তোর সামনেই আমি তোর সব বীর্য খেয়ে ও নিবো…আমার জীবনে প্রথম…”-সাবিহা ছেলের চোখে চোখ রেখে বললো, আর সেই কথা আহসানের মনে ওর মায়ের জন্যে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাকে যেন আরেক ধাপ উচুতে উঠিয়ে নিলো।
সাবিহা ওর মুখ থেকে বেশ কয়েকদলা থুথু ফেললো আহসানের লিঙ্গের উপর, এর পরে ওর হাত দিয়ে আহসানের লিঙ্গটাতে থুথু মাখিয়ে ওটার সমস্ত গায়ে হাতের স্পর্শ দিয়ে ওটাকে পিচ্ছিল করে নিলো। ধীরে ধীরে খেঁচতে শুরু করলো সাবিহা, মাঝে মাঝে উপরে ছেলের মুখের দিকে তাকিয়ে বুঝতে চেষ্টা করলো ওর মুখের অভিব্যাক্তি।
আহসান যেন জান্নাতে চলে গেছে, ওর আম্মু নিজ হাত দিয়ে ওর লিঙ্গ খেঁচে দিচ্ছে, কোথায় ওর নিজের খসখসে শক্ত হাত, আর কোথায় ওর আম্মুর নরম কোমল হাতে চিকন চিকন আঙ্গুলগুলি ওর মোটা ষণ্ডা মার্কা লিঙ্গটাকে বেড় দিয়ে ধরে ধীরে ধীরে খেঁচে দিচ্ছে, আর তার চেয়ে ও বড় কথা হচ্ছে যে ওর আম্মু আজ ওর লিঙ্গের বীর্য খাবে।
উফঃ কি যে দারুন সব অভিজ্ঞতা ওর হচ্ছে এই দ্বীপে আসার পর থেকে! নিজের ভাগ্যকে আজ ও নিজেই হিংসে করতে লাগলো। এই পৃথিবীর কটা ছেলের কপালে এমন সুন্দরী গুণবতী মা থাকে, আর সেই মায়ের সাথে কটা ছেলে ও যা করছে সেটা করতে পারে, চিন্তা করে ওর শরীর শিহরনে কেঁপে কেঁপে উঠতে লাগলো।
সাবিহা ছেলের মুখের ও লিঙ্গের নড়াচড়ার দিকে কঠিন মনোযোগ দিয়ে তাকিয়ে পর্যবেক্ষণ করছে, যখনই আহসানের উত্তেজনা বেড়ে যাচ্ছে, তখনই সেটাকে কমিয়ে আনছে সে, মাঝে মাঝে ছেলের বড় বড় অণ্ডকোষ দুটিকে ও হাতের মুঠোতে নিয়ে টিপে দিচ্ছে। লিঙ্গের মাথার চারপাশ টা কে বিশেষ মনোযোগ দিয়ে আদর করছে সাবিহা। আহসান মাঝে মাঝে সুকেহ চোখ বুজে ফেলছিলো, আবার মাঝে মাঝে ওর আম্মুর দিকে তাকিয়ে দেখছিলো, কিভাবে ওর আম্মু ওর লিঙ্গটাকে খেঁচছে, কত কারুকার্যের সাথে, কতটা দক্ষতার সাথে। দেখে দেখে শিখে নিচ্ছে আহসান।
প্রায় ২০ মিনিট ধরে বার বার নিজের মুখের থুথু লাগিয়ে লাগিয়ে সাবিহা খেঁচে চললো ওর ছেলের বড় আর মোটা লিঙ্গটাকে। এর পরে অন্তিম সময় ঘনিয়ে এলে সাবিহা ছেলেকে বলে দিলো, “তোর বিরজপাতের সময় আমি হাত সরিয়ে নিবো, আর তুই তোর হাতে দিয়ে এটাকে ধরে ঠিক তোর আম্মু হা করে রাখা মুখের ভিতর ফেলবি তোর বীর্যগুলিকে…ঠিক আছে?”-সাবিহা ছেলেকে বুঝিয়ে দিলো।
“কিন্তু, আম্মু, আবার ও চিন্তা করে দেখো, তোমার যদি খারাপ লাগে, আমার বীর্য মুখে নিতে, যদি তোমার বমি হয়ে যায়?”-আহসান ওর মাকে সাবধান করে দিলো।
সাবিহা মাথা নেড়ে ছেলের কথাকে উড়িয়ে দিলেন। আরও প্রায় ২ মিনিট পরে আহসান বলে উঠলো, “আম্মু এখনই পড়বে…ওহঃ খোদা, কি যে সুখ লাগছে আজ…”-ছেলের কথা শুনে সাবিহা হাত সরিয়ে নিলো আর নিজের মুখে বড় হা করে রইলো ছেলের লিঙ্গের মাথা বরাবর। আহসান নিজের হাত দিয়ে লিঙ্গটাকে ওর মায়ের মুখের বরাবর তাক করে ধরে তিন চারটা খেচা দিতেই বেড় হতে শুরু করলো আহসানের বীর্য।
প্রথম ছিটাটা গিয়ে পড়লো একদন সাবিয়াহ্র গলার ভিতরে, ওটাকে গিলার চেষ্টা করার আগেই আরও ৪/৫ টা ছিটা ঢুকে গেলো, সাবিহা ওর নাক দিয়ে নিঃশ্বাস আটকে মুখ ভরে নিতে শুরু করলেন ছেলের বীর্য। এর পরে প্রায় পুরো ১ মিনিট ধরে চললো আহসানের লিঙ্গের মাথার ফুটো দিয়ে বীর্যরস বেড় হওয়ার কাজ।
সাবিয়াহ্র পুরো মুখ ভর্তি হয়ে যখন গড়িয়ে পড়তে শুরু করলো, তখন সাবিহা ওর চিবুকের নিচে ওর ভালো হাতটা পেতে দিলো, যেটুকু ওর মুখ উপচে গড়িয়ে পড়ছিলো, সেটুকু ওর হাতের তালুতে জমা হতে শুরু করলো। বীর্য ফেলা সেহস হলে সাবিহ ছোট ছোট ঢোঁক গিলে গিলে ছেলের বীর্যগুলি গিলতে শুরু করলো। মুখেরগুলি সেহস হলে হাতের তালুর গুলি ও সে পান করলো, আহসান নিরব ভালোবাসা আর কৃতজ্ঞতার দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলো ওর পরম ভালোবাসার মানুষ, পরম পূজনীয় মায়ের দিকে।
“উফঃ সোনা, তোর বীর্যগুলি যা মিষ্টি, খেতে এতো মজা লেগেছে সোনা…আমার পেট ভরে গেছে, দেখলি আমার মুখ ও আঁটে নি এতটা ঢেলেছিস তুই, এতগুলি বীর্য যদি এক সাথে কোন মেয়ের যোনীর ভিতরে পরে, তাহলে সেদিনই ওই মেয়ে প্রেগন্যান্ট হয়ে যাবে…যা ঘন তোর বীর্যগুলি…”-সাবিহা ছেলের প্রশংসা করলো, যেটা আসলেই পুরো সত্যি ছিলো। আহসান শুধু একটা নিরব হাসি দিলো ওর মায়ের মুখে স্তুতি শুনে।
এর পরে ওরা দুজনে স্নান করতে নেমে গেলো, আহসান ওর মায়ের সাড়া শরীর, গলা, পিঠ, পাছা, সামনের দিকে বুক, পেট, তলপেট, যোনি, উরু, সব ঘষে ঘষে আদর দিয়ে দিয়ে ধুয়ে দিলো। এই গোসল করানোর মাঝে ও ওদের দুষ্টমি আর খুনসুটি চলছিলো, সাবিহাকে বার বার সুড়সুড়ি দিচ্ছিলো আহসান, আর সাবিহা হেসে গড়িয়ে পরে ছেলের দিকে পানি ছুড়ে মারছিলো।
সাবিহার মনে আজ আর কোন বাধা ছিলো না, ছেলের সাথে সাড়া শরীর নিয়ে খেলা করতে, দুষ্টমি করতে, পানি ছিটিয়ে অন্যকে বিরক্ত করতে, জলকেলি করতে। প্রায় ঘন্তাখানেক দুজনে ঝর্ণার পানিতে গা ভিজিয়ে সন্ধ্যে নামার কিছু আগে ফিরলো নিজেদের বাড়িতে। আহসান আজ ও খুব খুশি, কারণ আজকের রাতটা ও সে ওর মায়ের সাথে ঘুমুতে পারবে।
0 Comments