খুব ভোরে আবার ও ঘুম ভাঙ্গলো সাবিহার। ছেলের হাতকে সরিয়ে দিয়ে ধীরে ধীরে উঠে বসলো সে। ভোরের আলো ফুটতে শুরু করেছে। ছেলের ঘুমন্ত মুখটাকে দেখে ওর ঠোঁটে একটা আলতো চুমু দিলো সে। এর পরে যেটা সে রাতের বেলা ভেবে রেখেছিলো, সেটাই করতে লাগলো সে।
ছেলের পড়নের কাপড় সরিয়ে ওর নেতানো লিঙ্গটাকে বের করে আনলো। হাত দিয়ে মুঠো করে ধরলো ছেলের নরম লিঙ্গটাকে। “আহঃ”- যেন পরম শান্তি পেলো সাবিহা এতদিনে। ছেলের লিঙ্গটাকে এতদিন ধরে দেখতে দেখতে ওটাকে হাতের মুঠোয় নেয়ার সুপ্ত বাসনাকে আজ সে পূর্ণ করে নিলো।
পুরো লিঙ্গটাকে ভালো করে টিপে টিপে ধরে দেখতে লাগলো সে। লিঙ্গের পরে ছেলের অণ্ডকোষ দুটিকে ও টিপে দেখে নিলো। ওর নরম হাতের ছোঁয়ায় ওটা দ্রুত নিজের স্বাভাবিক আকৃতির দিকে ফিরতে শুরু করলো। বড় আর শক্ত হয়ে ঠাঠিয়ে উঠলো ওটা। গরম লিঙ্গটিকে আরও আদর করে টিপছিলো সাবিহা।
হাতের মুঠোয় ধরে বসে বসে ছেলের লিঙ্গের সৌন্দর্য গ্রহন করতে লাগলো মন দিয়ে। অনেক দিনের অপূর্ণ মনের ইচ্ছাকে আজ পূর্ণ করে নিলো সাবিহা। ভালো করে ছেলের লিঙ্গকে ধরে দেখে এর পরে আবার শুয়ে পরলো সাবিহা, আহসানের হাতকে নিজের নগ্ন দুধের উপর রেখে। একটু পরে আবার ঘুমিয়ে পরলো সে।
সকালে ঘুম ভেঙ্গে যখন আহসান দেখলো যে ওর লিঙ্গটা শক্ত হয়ে কাপড়ের বাইরে বেড়িয়ে আছে, আবার ওর মায়ের গেঞ্জি উঠে আছে ওর দুধের উপরে আর নিজের হাত লেগে আছে সাবিহার দুধের বোঁটার কাছে, তখন আহসান প্রচণ্ড রকম উত্তেজিত হয়ে গেলো। সাবিহা তখন ও ঘুমে দেখে মায়ের নরম দুধ টিপার বাসনা পেয়ে বসলো ওকে।
ধীরে ধীরে সাবিহার দুধের উপর অল্প অল্প চাপ দিতে লাগলো সে। মায়ের দুধ দুটি যে এতো নরম আর এতো ডাঁসা, সেটা বুঝতে পেরে ওর লিঙ্গের মাথা দিয়ে মদন রস বের হতে শুরু করলো। একবার যখন ওর হাত চলে এলো, দুধের অগ্রভাগের গোলাকার বলয়ের উপরে, তখনকার চাপে ঘুমের মাঝেই সাবিহা ছোট একটা নিঃশ্বাস ফেলে কেঁপে উঠলো।
বুঝতে পারলো আহসান যে দুধের চেয়ে ও ওই গলাকার বলয় দিয়ে ঘেরা বোঁটাটা বেশি স্পর্শপ্রিয় জিনিষ। আহসান এভাবেই বেশ কিছু সময় মায়ের দুধ টিপে এর পরে উঠে গেলো। আর বাথরুম করে নিজের তলপেটের চাপকে হালকা করে নিলো।
সাবিহার হাতের ব্যথা কমতে শুরু করেছে, ফোলা ভাবটাও আগের চেয়ে কমেছে দেখে ওরা বুঝতে পারলো যে বড় রকমের কোন সমস্যা সাবিহার হয় নি, এখন শুধু সময়ের সাথে সাথে সাবিহার হাতের ঠিক হয়ে যাওয়া বাকি। আজকের রান্নার কাজ মা আর ছেলে মিলেই করলো।
এর পরে আহসান ওর বাবার জন্যে খাবার নিয়ে গেলো দ্বীপের সেই অন্য প্রান্তে। ওখানে গিয়ে ওর বাবাকে পেলো না সে, ওর বাবা তখন আরেকদফা মাল নিয়ে ভেলায় করে ফিরছে দ্বীপের দিকে। আহসান দেখতে পেলো যে জাহাজের ভাঙ্গা অংশটা গতকাল যেখানে দেখছিলো, আজ যেন আরও দূরে চলে গেছে মনে হচ্ছে।
ওর বাবা ফিরলে, ওর বাবা ও বললো, যে ওটা একটু একটু করে স্রোতের টানে আরও দূরে চলে যাচ্ছে। গতকাল যখন শেষ একটা ট্রিপ দিয়েছিলো বাকের, আহসান চলে যাওয়ার পরে, তখন অনেক প্রয়োজনীয় জিনিষের সাথে একটা তাবু ও পেয়ে গিয়েছিলো ওই জাহাজের মালের ভিতরে। রাতটা সেটাতেই কাটিয়েছে বাকের।
আহসান ওর বাবাকে জানালো ওর মায়ের হাতের কথা, শুনে বাকের বললো যে, তোর আম্মুর হাতে মনে হয় শুধু মোচড় খেয়েছে, ধীরে ধীরে ভালো হয়ে যাবে, চিন্তা করিস না। আজ রাত নামার আগে আরও দুবার, আর যদি কাল ও জাহাজটাকে দেখা যায়, তাহলে কাল ও কিছু ট্রিপ দিবে বাকের, সে কথা জানালো ছেলেকে।
আহসান বললো যে, এভাবে পরিশ্রম করলে তো তোমার শরীর খারাপ হয়ে যাবে। বাকের বললো, এই পরিশ্রমের ফলে এই দ্বীপে ওদের বাকি জীবনটা সুন্দরভাবে কাটাতে পারবে ওরা, তাই এই কষ্ট না করে উপায় নেই। আহসান বেশ কিছু প্রয়োজনীয় জিনিষ মাথায় আর ঘাড়ে করে নিয়ে বাড়ি ফিরে এলো।
দুপুরের দিকে আহসান আর সাবিহা গেলো ওদের সেই প্রিয় ঝর্ণার পারে। কয়েকদিন পরে আজ সাবিহা ছেলেকে প্রায় ২ ঘণ্টা লেখাপড়া করালো। পড়া শেষ হতেই আহসান বলে উঠলো, “আম্মু, এবার আমার পাখি আর মৌমাছি নিয়ে কথা বলার পালা…”-ছেলের কথার ভঙ্গী দেখে সাবিহা হেসে ফেললো, যদি ও নিজের তলপেটে ও একটা মোচড় অনুভব করলো সে।
“বল, কি জানতে চাস, তবে তার আগে তোর প্যান্ট খুলে লিঙ্গটা বেড় করে ফেল, কারণ এসব কথা বলতে গিয়ে তো তোর আবার ওটা শক্ত হয়ে যায়, তাই শক্ত হবার আগেই ওটা বের করে নে…”-সাবিহার প্রস্তাব আহসানের খুব পছন্দ হলো। সে এক লাফে নিজের প্যান্ট খুলে ইতিমধ্যে ওর শক্ত হয়ে যাওয়া লিঙ্গটাকে এক হাতে মুঠো করে ধরে ওর আম্মুকে বললো, “শক্ত হয়ে গেছে, আম্মু…”। সাবিহা ছেলের লিঙ্গের দিকে চোখ বড় করে প্রশংসার চোখে তাকালো।
মায়ের সামনে বসে প্রথমেই জানতে চাইলো আহসান, “আচ্ছা, আম্মু, তুমি বললে যে মেয়েদের শরীরে ২ টা যৌনতার জায়গা, একটা হলো দুধ আর আরেকটা হলো যোনি…আর কি কিছু নেই?”
সাবিহা জানে ছেলে কি জানতে চায়, “আবার তোকে তো এটা ও বলেছি যে, মেয়েদের সমস্ত শরীরই কামের জায়গা, কি বলি নি?”
“হুম, বলেছো…কিন্তু আর কিছু কি আছে? যেটা আমি জানি না…”-আহসান জানতে চাইলো।
“হ্যাঁ, আছে, মেয়েদের আরেকটি যৌনতার জায়গা হচ্ছে মেয়েদের পাছা, আসলে ছেলেরা মেয়েদের উঁচু বুক আর উঁচু গোল পাছার জন্যে পাগল থাকে। মেয়েদের পাছার যেই ফুটো দিয়ে হাগু করে, ওখান দিয়ে অনেক ছেলেরা সঙ্গম ও করে থাকে, অনেক মেয়েরা এটা পছন্দ ও করে, অনেকে অপছন্দ ও করে তবে ছেলেদের মধ্যে এটার প্রতি আগ্রহের পরিমাণ বেশি থাকে।”-সবিহা লজ্জার মাথা খেয়ে বলে ফেললো।
“এমা, কি বলছো আম্মু, যেখান দিয়ে হাগু বের হয়ে, সেখান দিয়ে সেক্স করে, ময়লা লেগে যায় না?”-আহসান বলে উঠলো।
“না, একটু প্রস্তুতি নিয়ে করলে ময়লা লাগে না, বিশেষ করে তলপেটে যখন কোন চাপ না থাকে, তখন এটা করলে ভালো। এটা পুরুষদের খুব প্রিয় ও পছন্দের কাজ, মেয়েদের পাছা দিয়ে সেক্স করা, ওরা মনে করে, এটা হলো একজন মেয়েকে সর্বতোভাবে জয় করা। এটা না হলে যেন ওই মেয়েটাকে পুরো জয় করতে পারলো না সে।”-সাবিহা বললো।
“কিন্তু মেয়েরা এটা পছন্দ করে না কেন?”-আহসান জানতে চাইলো।
“প্রথম কারণ, মেয়েদের যোনীর যেমন নিজস্ব একটা রস আছে সঙ্গমের জন্যে পাছার তেমন কোন রস নেই, তাই ওখান দিয়ে সেক্স করতে হলে বাড়তি পিছল করে নিতে হয় আর মেয়েদের পাছার মুখে যেই রাবারের মতন রিঙ বসানো আছে, সেটা শরীরের ভিতরের জিনিষকে বাইরের দিকে ঠেলে বের করার জন্যে তৈরি, বাহিরের জিনিষকে ভিতরে নেয়ার জন্যে নয়, সেই জন্যে প্রথম প্রথম পাছা দিয়ে সেক্স করতে গেলে, মেয়েরা বেশ ব্যাথা পায়, কষ্ট হয়, কিন্তু এর পরে ঠিক হয়ে যায়।”-সাবিহা বুঝিয়ে বললো।
“আর ছেলেরা বেশি পছন্দ করে কেন?”-আহসানের প্রশ্ন।
“মেয়েরা এটা পছন্দ করে না দেখে, ছেলেরা ওদের সাথে জোর করে এটা করতে চায়, এটাই হচ্ছে ছেলেদের প্রথম পছন্দের কারণ, এছাড়া মেয়েদের পাছার ফুটো খুব টাইট, তাই সেক্স করার সময় বেশি আনন্দ পায় ছেলেরা, অনেক মেয়ে আছে যাদের অনেকগুলি বাচ্চা হয়েছে, তাদের যোনি পথ একটু ঢিলে হয়ে যায়, বাচ্চা হওয়ার কারণে, তখন স্বামীরা সেই ঢিলে যোনিপথে সেক্স করে বেশি মজা পায় না দেখে, ওরা পাছা দিয়ে সেক্স করতে চায়…”-সাবিহা বুঝিয়ে বললো।
“তুমি করেছো, আব্বুর সাথে?”-সাবিহা জানে ওর ছেলে এই প্রশ্ন করবেই, সে হেসে উত্তর দিলো, “না রে, আমি করি নাই কখনও…তোর আব্বু চেয়েছিলো কয়েকবার, কিন্তু আমি করতে দেই নাই…আমার অনেক বান্ধবীরা বলতো যে ওদের স্বামীর সাথে ওরা পাছা দিয়ে সেক্স করে, আর খুব আনন্দ পায়, আবার কেউ বলতো যে পিছন দিয়ে সেক্স করে কোন মজা নাই, শুধু কষ্ট…এইসব শুনে আমার মনে ভয় তরি হয়েছে, সেই জন্যে আমার পাছার ফুটো এখন ও কুমারীই আছে…”-সাবিহা জানিয়ে দিলো।
“কিন্তু, মেয়েদের যোনীর যেমন দুটো ফুঁটা, পাছার ও কি দুটো ফুঁটা?”-আহসান জানতে চাইলো।
“না রে, একটি ফুঁটা…”-সাবিহা বললো।
“কিন্তু পাছা দিয়ে সেক্স করলে কি বাচ্চা হয়?”-আহসান জানতে চাইলো।
“না, ওখান দিয়ে সেক্স করলে বাচ্চা হবে না কখনও। অনেক স্বামী স্ত্রী বাচ্চা না হবার জন্যেই ওখান দিয়ে সেক্স করে…”-সাবিহা জানালো, এই টুকু কথার মধ্য দিয়েই ওর যোনীর রসে ভরে গেছে। আহসান ওর লিঙ্গের গায়ে আলসেমি করে হাত বুলিয়ে দিতে দিতে কথা বলছিলো ওর মায়ের সাথে।“আচ্ছা, সেক্স করার সময়ে ছেলেরা মেয়েদের দুধ টিপে, দুধের বোঁটা চোষে, মেয়েদেরকে চুমু দেয়, ওদের যোনিপথে লিঙ্গ ঢুকিয়ে ঠাপ দেয়, বীর্যপাত করে, বা একটু আগে যেমন বললে, পাছা দিয়ে ও লিঙ্গ ঢুকায় কেউ কেউ, এই তো সম্পূর্ণ সেক্স, তাই তো…”-আহসান নিজে বোঝাটাকে মায়ের সাথে মিলিয়ে নিলো।
“মোটামুটি এটাই, তবে ওরাল সেক্স ও যৌনতার একটি বিশেষ অংশ…”-সাবিহার কথা শুনে, আহসান চমকিত হলো, ওর মা এই কথা ওকে কোনদিন বলে নি, ওরাল সেক্স কি সে জানে না, যদি ও ওরাল শব্দের অর্থ সে জানে।
“ওরাল সেক্স, মানে মুখ সেক্স? এটা তো কোনদিন বলো নাই তুমি?”-আহসান জনাতে চাইলো।
“হুম, এটা হলো, নিজের মুখ দিয়ে অপর যৌন সঙ্গীর যৌন ইন্দ্রিয়কে চেটে চুষে সুখ দেয়া…”-সাবিহার গাল আবার লাল হয়ে গেলো, বুকের ধুকপুকানি বেড়ে গেলো, গলা যেন শুকিয়ে আসছে। আহসান ওর মায়ের দিকে সুতীক্ষ্ণ নজরে তাকিয়ে আছে। সাবিহা বুঝতে পারলো যে ছেলের কাছে ব্যাপারটা এখন ও পরিষ্কার না।
“মানে, মেয়েরা নিজেদের হাত আর মুখ দিয়ে ছেলেদের লিঙ্গ চুষে দেয়, চুষে দিতে দিতে অনেক সময় ছেলেদের বীর্য বেরিয়ে এলে, অনেক মেয়ে আছে যারা সেই বীর্য গিলে ফেলে, অনেকে আবার ছেলেদের বীর্যকে ঘৃণা করে, মুখে নিতে চায় না, তবে মুল সঙ্গম শুরু আগে ছেলেরা সব সময়ই ওদের মেয়ে যৌন সঙ্গিকে দিয়ে নিজেদের লিঙ্গকে আগে একটু চুষিয়ে নিতে পছন্দ করে।
আর ছেলেরা মেয়েদের দুধের বোঁটা যেমন চুষে মেয়েদেরকে উত্তেজিত করে, তেমনি, মেয়েদের যোনি আর পাছার ফুটো ও চুষে ওদেরকে উত্তেজিত করে, কারণ এই সব জায়গায় ছেলেদের মুখ লাগলে, মেয়েরা দ্রুত উত্তেজিত হয়ে পড়ে। তবে সব কিছুই নির্ভর করে কে কোনটা পছন্দ করে, সেটার উপরে…এমন না যে, আমি যা যা বললাম, এটা সবাই করে…”-সাবিহা এক টানে বলে ফেললো।
“ওয়াও, দারুন নতুন জিনিষ জানলাম, আমার তো সব গুলিই পছন্দ হয়েছে…আম্মু, তুমি এর মধ্যে কোন কোনটা করেছো আব্বুর সাথে?”—সাবিহা জানতো যে ছেলে এই প্রশ্ন করবেই, তাই ওর উত্তর ও তৈরি ছিলো, “আমি মাঝে মাঝে তোর আব্বুর লিঙ্গ চুষে দেই, তবে কোনদিন তোর আব্বুর বীর্য মুখে নেই নাই, আর তোর আব্বু ও আমার দুধের বোঁটা চুষা ছাড়া আমার যোনি বা পাছাতে মুখ দেয় নাই কখনও…”-সাবিহা বলে ফেললো।
“কিন্তু কেন, আম্মু, তুমি কি চাও না যে, আব্বু তোমার যোনি চুষে দিক?”-আহসান আহত গলায় জানতে চাইলো।
“আমি চাই, কিন্তু তোর আব্বু চায় না…”-সাবিহা বললো।
“দুর্ভাগ্য আমার আব্বুর। তোমার যোনিটা এতো সুন্দর, এটা দেখলেই তো যে কোন মানুষের চুষে দিতে ইচ্ছে করবে…আচ্ছা, আম্মু, আমি যদি চাই, চুষতে দিবে?”-আহসান আব্দারের ভঙ্গীতে বললো।
“না, সোনা, এটা শুধু যৌন সঙ্গীর সাথে করা যায়, মা ছেলে নিষিদ্ধ…”-সাবিহা একটু সময় নিয়ে ছেলেকে বললো, যদি ও এর ঠিক বিপরীত কথাটাই সে বলতে চেয়েছিলো, কিন্তু এটা না বলে ওর উপায় নেই, বাকের জানতে পারলে কি করে বসে বলা যায় না।
আহসান বেশ কিছুটা সময় চুপ করে রইলো, এর পরে বললো, “আচ্ছা, আম্মু, তুমি কিছু বললেই বলো যে এটা করা যাবে না, এটা নিষিদ্ধ…আচ্ছা, এই নিষেধটা কার? তোমার নাকি আব্বুর, নাকি অন্য কারো?”
“এই নিষেধ সমাজের, ধর্মের…হ্যাঁ…তোর বাবার দিক থেকে ও নিষেধ আছে, সে কেন চাইবে যে তার স্ত্রী অন্য কারো সাথে যৌন খেলা করুক, পুরুষদের সব সময় নিজেদের জিনিষের উপর দখল রাখতে পছন্দ করে, আমি তো তোর আব্বুর জিনিষ, তাই আমাকে অন্য কারো সাথে কিছু করতে দেখলে সে কি করে বসে, বলা যায় না”-সাবিহা উদাস চোখে ছেলের দিকে তাকিয়ে বললো।
মায়ের কথা শুনে আহসানের মুখ রাগে কালো হয়ে গেলো, ওর ভিতরে একটা রাগ জমা হতে লাগলো। “আমরা কোথায় আছি আম্মু? আমরা কি সমাজে আছি? আর সমাজ না থাকলে ধর্ম কোথায় বলো? আর এই দ্বীপে এখন একজন নারী আর দুইজন পুরুষ…এটার চেয়ে বড় সত্যি কথা নেই আর…আব্বু কি একবার ও ভেবেছে, যে আমার ভবিস্যত কি হবে, তুমি বা আব্বু যখন থাকবে না, তখন আমার কি হবে? আমি কি আমার বাকি জীবন এই দ্বীপে গাছপালা খেয়ে বেঁচে থাকবো?”-আহসান যেন রাগে গরগর করতে লাগলো। সাবিহা কিছু বললো না ছেলেকে প্রতি উত্তরে।
“আমি বলি, কিসের বাধা? বাধা হচ্ছে তোমার মনে দিক থেকে, তুমি চাইলেই অনেক কিছু হতে পারে…আচ্ছা আমাকে আরেকটা কথা বলো আম্মু, একজন ছেলে বা মেয়ে কি অন্য এক জনের সাথেই চিরজীবনের জন্যে যৌন সম্পর্ক করতে পারে? একাধিক জনের সাথে করতে পারে না?”-আহসান জানতে চাইলো।
“এটা হচ্ছে মনের ব্যাপার, মন চাইলে যে কেউ অন্যজনের সাথে সম্পর্ক করতে পারে, কিন্তু সমাজ বা ধর্ম এটাকে অনুমতি দেয় না।”-সাবিহা বললো।
“তাহলে তুমিই স্থির করো আম্মু, তুমি কি চাও? তুমি যদি চাও, যেন আমি আর কোনদিন তোমার কাছে কিছু না চাই, সেক্স নিয়ে কথা না বলি, তাহলে বলে দাও, আমি আর কোনদিন তোমার কাছে কিছু চাইবো না, এইসব নিয়ে কথা ও বলবো না…তুমিই বলে দাও…”-আহসান যদি ও রাগের সাথেই কথা বললো, কিন্তু ও যে এভাবে সব কিছু সাবিহার মতের জন্যে ছেড়ে দিচ্ছে, এটাই তো ভয়ের ব্যাপার।
“আমার পক্ষে যেটুকু দেয়া সম্ভব, সেটা তো আমি দিচ্ছি তোকে, তোর আব্বুর মত না নিয়েই। যেটা দিতে গেলে, তোর আব্বুর অনুমতি নিতে হবে, সেটা কিভাবে দিবো আমি? এখন কি চাইছিস তুই আমার কাছ থেকে, বল?”-সাবিহা বললো।
“আমি চাই, তোমার সাথে সেই ওরাল সেক্স করতে, দিবে?”-আহসান সরাসরি জানতে চাইলো।
“না, সম্ভব না, এর জন্যে আমি মানসিকভাবে পুরো তৈরি নই, সোনা………ঠিক আছে, আমি তোকে আমার পুরো শরীর ধরতে দিবো, আমার শরীরের যে কোন জায়গায় হাত দিতে দিবো…”-সাবিহা যেন ছেলের সাথে দাম কষাকষি করছেন, কিন্তু না করে ও তো উপায় নেই ওর দিক থেকে।
ছেলেকে পুরো মানা ও করতে পারছে না, আবার সব কিছু ঢেলে ও দিতে পারছে না। আর গত দুদিনের ঘটনার পর এখন ছেলেকে নিজের শরীর ধরতে দিতে আপত্তি নেই ওর, কারন সে নিজে ও সেটা চায় মনে মনে।
“সব জায়গায় হাত দিতে দিবে, সব সময়?”-আহসান যেন চিন্তা করছে ওর মায়ের এই অফার গ্রহন করবে কি না?
“সব জায়গায়, সব সময় কিন্তু তোর আব্বুর সামনে না…”-সাবিহা শর্ত মনে করিয়ে দিলো।
“আর, তুমি আমার লিঙ্গ ধরবে, চুষে দিবে?”-আহসানের গলার স্বর যেন কিছুটা নরম মনে হচ্ছে এবার।
“ধরবো, কিন্তু চুষে দিতে বলিস না এখনই, আমার যেদিন ইচ্ছে করবে, সেদিন চুষে দিবো, ঠিক আছে?”-সাবিহা যেন ওদের চুক্তি পাকা করে নিতে চাইছে।
“আমাকে তোমার যোনি চুষে দিতে দিবে না, বুঝলাম, কিন্তু দুধ চুষে দিতে দিবে?”-আহসান আরও কিছু চায়, কতটুকু নিয়ে সে আপাতত সন্তুষ্ট হবে, সেটা সাবিহাকে বুঝিয়ে দিচ্ছে সে।
“ঠিক আছে, দিবো, ছোট বেলায় আমার এই দুধ দুটিকে কত চুষে চুষে খেয়েছিস, তুই এখন তো আর চুষে দিলে ও এক ফোঁটা দুধ ও বের হবে না।”-সাবিহার কথায় যেন আহসানের মুখ আবার ও খুশিতে ভোরে উঠলো, ঠিক যেন ছোট শিশু এখন ও আহসান, খুব অল্প কিছু পেয়েই যে খুশিতে আটখানা হয়ে উঠে।
“আয়, আমার কাছে এসে বস, সোনা, এতো অভিমান করিস কেন তুই, মায়ের সাথে এমন অভিমান করে কেউ?…গত দুদিন তুই যেআহসান পাশে এসে বসতেই সাবিহা খপ করে ওর লিঙ্গটাকে হাতে ধরলেন। “এই যে ধরলাম আমি তোর লিঙ্গ, এটাই কি তুই চেয়েছিলি? মা কে দিয়ে তোর লিঙ্গ ধরাবি? আমি তোর লিঙ্গ ধরলে কি তোর খুব ভালো লাগবে?”-সাবিহা নিজের শরীরে দারুন এক যৌন উত্তেজনা বোধ করছে, কখন যে সে কি করে বসে বলা যায় না।
“ভালো লাগছে, আম্মু, খুব ভালো লাগছে, আমার মনে আর শরীরে শুধু এখুন একটাই আকাঙ্ক্ষা যেন তোমার সাথে আমি সেক্স করতে পারি, কিন্তু তুমি আমাকে করতে দিচ্ছো না বার বার, তাই মনে হচ্ছে যে লিঙ্গ ঢুকানো ছাড়া আর সব কিছু যেন পাই আমি, তাহলে আমার মনের আবেগ কিছুটা হলে ও শান্ত হবে, এই যে তুমি আমার লিঙ্গ ধরলে, এখন তো আমি নিজের কাছে বলতে পারবো যে এই জীবনে কোন মেয়ে আমার লিঙ্গ ধরেছে, না ধরলে এই আত্মতৃপ্তিটুকু আমি কিভাবে পেতাম, বলো?”-আহসান ওর মনের কথা খুলে বললো ওর আম্মুকে।
সাবিহা ছেলেকে দাড় করিয়ে দিয়ে ওর সামনে নিজে হাত মুড়ে বসে ওর লিঙ্গটাকে নিজের কোমল কোমল আঙ্গুল দিয়ে মুঠো করে ধরলো, “আমি কি করবো সোনা, একদিকে আমার সাড়া জীবনের শিক্ষা, সংস্কৃতি, ধর্ম, অন্য দিকে, তোর আব্বু, আর অন্য এক দিকে তুই…আমি কি করবো বুঝে উঠতে পারছি না, তোকে মানা করতে যে আমার বুক ফেটে যায়, সেটা কিভাবে বুঝাবো আমি তোকে।
আবার তোর আব্বুকে না জানিয়ে যদি তোকে আমি আমার সাথে সেক্স করতে দেই, তাহলে সেটা হয়ে যাবে তোর আব্বুর সাথে আমার চরম প্রতারনা, চরম বিশ্বাসঘাতকতা, এতো বছর নিজের শরীরের ক্ষুধাকে চাপা দিয়ে রেখে এখন তোর আব্বুর সাথে আমি প্রতারনা করি কিভাবে, আর মা ছেলের সেক্স যে এই পৃথিবীর সবচেয়ে নোংরা কাজ, সবচেয়ে ঘৃণিত অপরাধের কাজ, এটা পাপ করতে যে আমার মন সায় দিচ্ছে না…এই যে তোর এতো বড় মোটা লিঙ্গটাকে দেখে আমার কাছে কি ভালো লাগছে, সেটা আমি তোর কাছে তো মন খুলে প্রকাশ ও করতে পারছি না…বার বার মনে হচ্ছে, তুই আমার পেটের সন্তান, আমার ছেলে, তোর লিঙ্গটা এতো সুন্দর, এতো কামনাময়, দেখে যে কোন মেয়ের লোভ জাগবে, তোর সাথে সেক্স করতে চাইবে…মনের সেই অবাধ্য কামনাকে প্রত্যাখ্যান করতে আমার যে কষ্ট হয়, সেটা একটু বুঝতে চেষ্টা কর তুই…”
সাবিহা কথা বলতে বলতে ছেলের লিঙ্গটাকে দুই হাত দিয়ে ধরে টিপে টিপে আদর করছিলো, ওটার মুণ্ডিটাকে ও মুণ্ডির খাঁজকে নিজের হাতের আঙ্গুল দিয়ে আদর করছিলো সে। শুধু লিঙ্গ না, লিঙ্গের নিচে যে বড় বড় দুটি অণ্ডকোষ ঝুলে আছে, ঠিক যেন একটা বড় ষাঁড় হয়ে উঠেছে ওর ছেলে, যেই ষাঁড় তার এই অণ্ডকোষের ভিতরে সঞ্চিত শক্তিশালী বীর্যগুলিকে কোন এক উর্বর নারীর জরায়ুতে ঢেলে দেয়ার জন্যে তৈরি। ছেলের সূঠাম দুই উরুকে হাত বুলিয়ে আদর করতে করতে কথাগুলি বলছিলো সাবিহা।
“বুঝতে পারি আম্মু, একটু একটু ঠিকই বুঝতে পারি আমি, তুমি ও যে চাও, আমার লিঙ্গটাকে তোমার যোনীর ভিতর ঢুকাতে…আমার সাথে সেক্স করতে, সেটা আমি ও বুঝতে পারি…কিন্তু আব্বুর ভয়ে তুমি রাজি হচ্ছো না…আমার চাহিদার কথা ও যে তুমি বুঝো, সেটা ও আমি বুঝতে পারি…কিন্তু, দেখো আম্মু, আমরা কোথায় আছি, কোন পরিস্থিতি আমাদেরকে এসব করার জন্যে চাপ দিচ্ছে, আমার যৌবন এসে গেছে, এই দ্বীপে আর কোন মেয়ে নেই তুমি ছাড়া, এই দ্বীপ থেকে উদ্ধার পাবার কোন আশা ও নেই, আব্বু দিন দিন বুড়ো হয়ে যাচ্ছে, তোমার শরীরের চাহিদা মত আব্বু সব কিছু করতে পারে না, এতো সব কিছু চিন্তা করলে, তোমার সাথে আমার সেক্স করার জন্যে তো কারণ খুঁজতে হয় না আমাদের…”-আহসানের প্রতিটি কথায় যথেষ্ট যুক্তি আছে, কিন্তু সাবিহা নিরুপায়। বিবাহিত জীবনের চুক্তি সে সম্পূর্ণভাবে লঙ্ঘন করতে পারবে না বাকেরের অনুমতি ছাড়া।
“আচ্ছা, আম্মু, এভাবে তো আমাদের দিন চলতে পারে না, এক কাজ করত পারি আমরা, দুজনে, মিলে আব্বুর সামনে অল্প অল্প করে আদর ভালোবাসা প্রকাশ করে, আব্বুকে বুঝিয়ে দেই যে, তোমার আর আমার ইচ্ছা কি…”-সাবিহা ছেলের কথা শুনে চোখ বড় করে উপরের দিকে তাকালো, সেখানে আহসানের চোখেমুখে দুষ্টমির কোন চিহ্ন নেই, বেশ গুরুত্ব সহকারের আহসান কথাটা বলেছিলো।
“কি বলছিস? কি করতে চাস তুই তোর আব্বুর সামনে?”-সাবিহা ছেলের মনের কথা ধরতে পারলো না পুরোপুরি।
“মানে, অল্প অল্প করে, ধীরে ধীরে, আমি আব্বুর সামনে তোমাকে জড়িয়ে ধরলাম, তোমাকে ঠোঁটে চুমু দিলাম, তুমি ও আমাকে চুমু দিলে, আব্বুর সামনে মাঝে মাঝে তোমার বুকে ও হাত দিলাম আমি, মানে একটু একটু করে, দেখবো যে আব্বু কি করে, উনি কি চিতকার করে রাগে পাগল হয়ে যায়, নাকি অন্য কিছু করে…মানে আব্বুকে বুঝিয়ে দিতে হবে, আমাদের কথা আর আচরন দিয়ে যে তুমি আর আমি দুজনেই কি চাই?”-আহসান বেশ সুন্দর বুদ্ধি বের করলো, এই রকম একটা পরীক্ষা আহসান আর সাবিহা মিলে করতেই পারে, কিন্তু, সাবিহা ভয় পায়, বাকের যদি রাগের চোটে ছেলেকে মার দেয়, বা ওর গায়ে হাত তুলে ফেলে, তখন কি হবে। বাকেরের ছেলে তো চুপ করে বসে থাকবে না, থখন ওর সামনে বাবা আর ছেলে মারামারি করবে, আর সে চেয়ে চেয়ে দেখবে? এই রকম বড় ঘটনার জন্যে কি সাবিহা মানসিকভাবে প্রস্তুত? না, প্রস্তুত নয়, না, সাবিহা এই রকম বড় রিস্ক নিতে পারবে না এখনই। আরও কিছুদিন যাক, দেখা যাক কি হয়।
“আচ্ছা, ওসব নিয়ে পরে ভাবা যাবে…”-বলে সাবিহা ইচ্ছে করেই আহসানের লিঙ্গের মাথায় একটু আলতো চুমু খেয়ে সড়ে গেলো আর নিজের কাপড় খুলতে শুরু করলো, আহসান ও সাহায্য করলো ওর মা কে, যেহেতু কাপড় পড়া ও খোলার জন্যে সাবিহার একটি হাত এখন ও অকেজো হয়ে রয়েছে।
মায়ের পোশাক খুলে পুরো নেংটো করে আহসান প্রথমেই ঝাঁপীয়ে পরলো ওর মায়ের দুধের উপর, সে দুটিকে সামনে থেকে, দু হাতে মুঠো দিয়ে খামছে খামছে ধরে টিপে দুধের বোঁটা নিজের মুখে ঢুকিয়ে চুষে দিতে লাগলো সে। সাবিহা যেন ছেলেকে দুধ খাওয়াতে বসেই ওর যোনীর রস ছেড়ে দিবে এমন মনে হচ্ছিলো। “উফঃ আম্মু, তোমার দুধ দুটি এতো নরম, এমন ডাঁসা, শুধু টিপতে ইচ্ছে করে…”-আহসানের সুখের প্রকাশ শুনে সাবিহা বলে উঠলো, “টিপ না ভালো করে, কে মানা করেছে তোকে…আমার দুধ দুটিকে তেমন কেউ তো টিপে না যে ঝুলে যাবে…”।
মায়ের উৎসাহ পেয়ে ছেলে দ্বিগুণ উৎসাহ নিয়ে চুষতে শুরু করলো মাই দুটিকে, পালা করে একটির পর অন্যটি, এভাবে চুষে দিতে লাগলো আহসান, আর সাবিহা এক হাতে ছেলের লিঙ্গটাকে ধরে রেখে একটু পর পর চাপ দিয়ে পরীক্ষা করছিলো ওটার কাঠিন্য। এর পরে সাবিহার দুধের চারপাশে চুমু দিতে লাগলো আহসান, চুমু দেয়ার এক পর্যায়ে ওর মুখ চলে এলো, সাবিহার বগলের কাছে, ঘামে ভেজা স্যাঁতসেঁতে বগলের ঘ্রান পেয়ে আহসানের লিঙ্গের মাথা দিয়ে মদন রস বের হতে শুরু করলো। “কি করছিস? ওখানে ঘাম আছে যে, ওই রকম নোংরা জায়গায় কেউ মুখ লাগায়?”-সাবিহা ছেলেকে বাধা দেবার জন্যে বললো।
“না, আম্মু, একটু ও ময়লা নেই, বরং কি সুন্দর ঘ্রান, নাকে লাগতেই আমার লিঙ্গটা যেন উত্তেজনার ফেটে যাবে এমন মনে হচ্ছে…”-আহসান ওর মায়ের কথার উত্তর দিয়ে মন দিয়ে সাবিহার দুই বগলে পালা করে চুমু দিতে দিতে, ওখানে জিভ লাগিয়ে চাটতে শুরু করলো। সাবিহার শরীর ও যেন কামে ফেটে পড়বে এমন মনে হচ্ছে। সাবিহার মুখ দিয়ে একটু পর পর সুখের গোঙানি বের হচ্ছে। ছেলে বগল চেটে যখন মুখ তুলে ওর দিকে তাকিয়ে হাসি দিলো, তখন সাবিহা ছেলের ঠোঁটে নিজের ঠোঁট ডুবিয়ে দিলেন। দুজনের প্রনয় উচ্ছ্বাসের চুমু চললো বেশ কিছু সময়ভাবে আমার সেবা করেছিস, তাতেই বুঝা যায় যে তুই আমাকে কত ভালবাসিস, যাকে মানুষ ভালবাসে, তার সাথে দর কষাকষি করে কখনও? তার সাথে রেগে কথা বলে, তোর জন্যে আমি যা করতে পারি, সেটা কি করছি না বল?…”-সাবিহা নরম গলায় ছেলেকে বুঝিয়ে বলতে লাগলেন।
0 Comments